Follow palashbiswaskl on Twitter

PalahBiswas On Unique Identity No1.mpg

Unique Identity Number2

Please send the LINK to your Addresslist and send me every update, event, development,documents and FEEDBACK . just mail to palashbiswaskl@gmail.com

Website templates

Zia clarifies his timing of declaration of independence

What Mujib Said

Jyoti Basu is dead

Dr.BR Ambedkar

Memories of Another day

Memories of Another day
While my Parents Pulin babu and Basanti Devi were living

Wednesday, July 13, 2011

Fwd: [Manusher Sangramer kotha addai uthuk] জঙ্গলমহলে চাল বিলি নিয়ে ব্যপক দুর্নীতি ধরে ফেলায়...



---------- Forwarded message ----------
From: Sukumar Mitra <notification+kr4marbae4mn@facebookmail.com>
Date: 2011/7/13
Subject: [Manusher Sangramer kotha addai uthuk] জঙ্গলমহলে চাল বিলি নিয়ে ব্যপক দুর্নীতি ধরে ফেলায়...
To: Manusher Sangramer kotha addai uthuk <200057440035198@groups.facebook.com>


জঙ্গলমহলে চাল বিলি নিয়ে ব্যপক দুর্নীতি ধরে ফেলায় হুমকির মুখে সাংবাদিকরা সুকুমার মিত্র | জুলাই 13, 2011 15:11 শুরুতেই বেপরোয়া দুর্নীতি জঙ্গলমহলে ত্রাণের চাল বিলি নিয়ে৷ অভিযোগ, খোলাবাজারে চলে যাচেছ কুইন্টাল, কুইন্টাল ত্রাণের চাল৷ সংবাদমাধ্যমের কর্মীদের স্বাধীনভাবে কাজ করতে দেওয়ার পক্ষে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যেপাধ্যায় বারবার ঘোষণা করলেও সেই বার্ পৌঁছায়নি নীচের তলায়৷ তাঁর নির্দেশে জঙ্গলমহলের গরিব মানুষদের মুখে অন্ন জোটাতে জরুরি ভিত্তিতে মাথাপিছু বিনামূল্যে  6 কিলোগ্রাম চাল দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে 'মা-মাটি-মানুষের' সরকার৷ মুখ্যমন্ত্রী দ্রুত এই চাল বিলির বিষয় সরেজমিনে তদন্ত করেও এসেছেন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক৷ এরপর প্রশাসন বিশেষত বিডিও অফিসের তত্ত্বাবধানে জঙ্গলমহলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সফর থাকায় তড়িঘড়ি শুরু হয়ে যায় ওই চালবিলির 'মহাযজ্ঞ'৷ আর মুখ্যমন্ত্রী যখন নয়াগ্রাম ও ঝাড়গ্রামে সভা করছেন তখন শালবনির ভীমপুরে খোদ মঙ্গলবার 12 জুলাই তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক ও পঞ্চায়েত প্রধান শ্রীকান্ত মাহাতোর বাড়ির অদূরে ভীমপুর সাঁওতাল হাইসুকলে চাল বিলি নিয়ে পুকুর চুরির ঘটনা চোখে পড়ল৷ একেবারে বেআইনিভাবে কিছু সাদাকাগজের তালিকা নিয়ে শালবনি বিডিও অফিসের প্রতিনিধি সমর হান্দোল চাল বিলির কাজ তদারকি করছিলেন৷ দূরদূরান্ত থেকে ত্রাণের চাল নিতে আসা মানুষদের ভুরিভুরি দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে তাঁকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বিলির পদ্ধতি নিয়ে একেক সময় এক এক পদ্ধতির কথা শুনিয়েছেন৷ হাজার খানেক গ্রামবাসীর সামনে তথাকথিত সরকারি প্রতিনিধিরা কোনও যুত্তিুগ্রাহ্য উত্তর তিনি না দিতে পারায় গ্রামবাসীরা স্বাভাবিকভাবেই ক্ষিপ্ত হতে থাকেন৷ সাংবাদিকদের হস্তক্ষেপে তাঁকে রক্ষা করা গেলেও এরপর তিনি কর্মরত ওই সাংবাদিকদের 'হার্দ' বলে চিহিুত করে বলেন, 'আমরা সাংসদ শুভেন্দু অধিকারীর টিম করি, কিছু করতে পারবেন না৷ এত বছর ওরা করে খেয়েছে তখন কী করেছেন? এখন কেন এসেছেন? এখান থেকে কেটে পড়ুন নতুবা অবস্হা খারাপ করে দেব৷' এই কথা বলে সাংবাদিকদের ওপর চড়াও হতে বেশ কিছু তাঁর উদ্ধত সাগরেদ ও রেশন ডিলারদের নিয়ে ধেয়ে আসেন৷ এরকম পরিস্হিতিতে এক বৃদ্ধা অভিযোগ করে জানালেন,'বাবু মাথাপিছু 6 কিলোগ্রাম করে চাল দেওয়ার কথা৷ আমার বাড়িতে ছ টা লোক৷ আমাকে 27  কিলোগ্রাম চাল দিয়েছে৷ আমাকে সাদা কাগজের মাস্টার রোলে সই করিয়ে নিয়েছে৷' কদমাশোলের সুকদেব মাহাতোর বাড়িতে ৰৰ জন সদস্য৷ সাত জন প্রাপ্ত বয়স্ক, চারজন অপ্রাপ্ত বয়স্ক৷ হিসেব অনুযায়ী 54 কিলোগ্রাম চাল  পাওয়ার কথা৷ অথচ বাবা জগন্নাথ মাহাতোর নামে 2 জনের জন্য ৰচ কিলোগ্রাম চালু বরাদ্দ করা হয়েছে৷ একই অভিযোগ কুমীরকাটার বাসিন্দা গুণধর মাহাতোর৷ পরিবারের সাতজন সদস্য, দুইজন অপ্রাপ্ত বয়স্ক৷ গুণধরবাবুর পাওয়ার কথা 48 কিলোগ্রাম চাল৷ কিন্তু তিনি পেয়েছেন মাত্র 27 কিলোগ্রাম চাল৷ এদিকে তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ ও রাজ্য তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি শুভেন্দু অধিকারী জানিয়েছেন, তিনি দলে কোনও টিম নিয়ে চলেন না৷ দুর্নীতি কে বা কারা করছে প্রশাসনিকস্তরে তদন্ত হয়ে শাস্তি হওয়া উচিত৷  শালবনির বিডিও দুলেন রায় জানিয়েছেন, এইভাবে তো হওয়া উচিত নয়৷ বিষয়টি তিনি সাংবাদিকদের কাছ থেকে এই প্রথম জানলেন খতিয়ে দেখবেন৷ পাশাপাশি শালবনির তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক ও স্হানীয় ভীমপুর অঞ্চলের প্রধান শ্রীকান্ত মাহাত অভিযোগ নিয়ে তাঁর প্রতিক্রিয়া বা করণীয় কী জানতে চাইলে তিনি বলেন, দুর্নীতি হয়ে থাকলে আপনারা লিখুন৷ তবে সাংবাদিকদের 'হার্দ' বলে সম্বোধন করেছে যে সমস্ত তৃণমূল কর্মী, সেই প্রসঙ্গে তাদের দুর্বযবহারের জন্য তিনি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, সাংবাদিকদের সঙ্গে অভব্য আচরণ করা উচিত হয়নি৷ প্রসঙ্গত, নিমতলা গ্রামপঞ্চায়েতের সচির সুদর্শন মহিশ, রেশন ডিলার বুদ্ধেশ্বর মাহাত গাড়রার রেশন ডিলার মনোরঞ্জন মাহাতদের সামনে লক্ষ্মণপুর, বেলাশোল, ক দমাশোল, আমজোর প্রভৃতি এলাকার দারিদ্রসীমার নীচে বসবাসকারী গ্রামবাসীরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন৷ কেন এই বৈষম্য, কীসের ভিত্তিতে চাল বিলি হচেছ জানতে চাওয়া হলে শালবনী বিডিও অফিসের কর্মী সমীর সাহাকে৷ সমীরবাবু জানিয়েছেন, 'বিডিও অফিস থেকে একটা বিপিএল তালিকা দেওয়া হয়েছে, স্হানীয় রেশন ডিলার তা অনুমোদন করে নেওয়া হয়েছে ওই ডিলারের কাছে থাকা বিপিএল তালিকার সঙ্গে৷' একবার তিনি জানিয়েছেন, 1995 ভিত্তি বৎসর ধরে, একবার জানিয়েছেন 2005 ভিত্তি বৎসর ধরে তালিকা তৈরি করে বিলি করা হচেছ৷ সমীরবাবুর যুত্তিু অনুযায়ী কোনও ভিত্তি বৎসরই অভিযোগকারীদের অভিযোগকে খণ্ডন করতে পারেনি৷ এরপর সমীরবাবু বল ঠেলে দিলেন অঞ্চলের অতিরিত্তু সহায়ক সমর হান্দোলের দিকে৷ তিনি একটা মোটা ফাইল নিয়ে এসে বললেন, ' বিডিও অফিসের তালিকা থেকে আমরা চাল বিলি করার তালিকা তৈরি করেছি৷ একটি সাদা কাগজে লেখা সীলমোহরহীন, স্বাক্ষরহীন তালিকা সাংবাদিকের উদ্দেশ্যে তুলে দিয়ে বললেন, 'খাদ্য দফতরের এই তালিকা দেখেই চাল বিলির তালিকা তৈরি হয়েছে৷' আমজোড় গ্রামের বাসিন্দা দেবেন্দ্র মাহাতো (টোকেন নম্বর 1711) অভিযোগের সুরে জানিয়েছেন,
Sukumar Mitra 3:36pm Jul 13
জঙ্গলমহলে চাল বিলি নিয়ে ব্যপক দুর্নীতি ধরে ফেলায় হুমকির মুখে সাংবাদিকরা
সুকুমার মিত্র | জুলাই 13, 2011 15:11
শুরুতেই বেপরোয়া দুর্নীতি জঙ্গলমহলে ত্রাণের চাল বিলি নিয়ে৷ অভিযোগ, খোলাবাজারে চলে যাচেছ কুইন্টাল, কুইন্টাল ত্রাণের চাল৷ সংবাদমাধ্যমের কর্মীদের স্বাধীনভাবে কাজ করতে দেওয়ার পক্ষে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যেপাধ্যায় বারবার ঘোষণা করলেও সেই বার্ পৌঁছায়নি নীচের তলায়৷ তাঁর নির্দেশে জঙ্গলমহলের গরিব মানুষদের মুখে অন্ন জোটাতে জরুরি ভিত্তিতে মাথাপিছু বিনামূল্যে 6 কিলোগ্রাম চাল দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে 'মা-মাটি-মানুষের' সরকার৷ মুখ্যমন্ত্রী দ্রুত এই চাল বিলির বিষয় সরেজমিনে তদন্ত করেও এসেছেন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক৷ এরপর প্রশাসন বিশেষত বিডিও অফিসের তত্ত্বাবধানে জঙ্গলমহলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সফর থাকায় তড়িঘড়ি শুরু হয়ে যায় ওই চালবিলির 'মহাযজ্ঞ'৷ আর মুখ্যমন্ত্রী যখন নয়াগ্রাম ও ঝাড়গ্রামে সভা করছেন তখন শালবনির ভীমপুরে খোদ মঙ্গলবার 12 জুলাই তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক ও পঞ্চায়েত প্রধান শ্রীকান্ত মাহাতোর বাড়ির অদূরে ভীমপুর সাঁওতাল হাইসুকলে চাল বিলি নিয়ে পুকুর চুরির ঘটনা চোখে পড়ল৷ একেবারে বেআইনিভাবে কিছু সাদাকাগজের তালিকা নিয়ে শালবনি বিডিও অফিসের প্রতিনিধি সমর হান্দোল চাল বিলির কাজ তদারকি করছিলেন৷ দূরদূরান্ত থেকে ত্রাণের চাল নিতে আসা মানুষদের ভুরিভুরি দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে তাঁকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বিলির পদ্ধতি নিয়ে একেক সময় এক এক পদ্ধতির কথা শুনিয়েছেন৷
হাজার খানেক গ্রামবাসীর সামনে তথাকথিত সরকারি প্রতিনিধিরা কোনও যুত্তিুগ্রাহ্য উত্তর তিনি না দিতে পারায় গ্রামবাসীরা স্বাভাবিকভাবেই ক্ষিপ্ত হতে থাকেন৷ সাংবাদিকদের হস্তক্ষেপে তাঁকে রক্ষা করা গেলেও এরপর তিনি কর্মরত ওই সাংবাদিকদের 'হার্দ' বলে চিহিুত করে বলেন, 'আমরা সাংসদ শুভেন্দু অধিকারীর টিম করি, কিছু করতে পারবেন না৷ এত বছর ওরা করে খেয়েছে তখন কী করেছেন? এখন কেন এসেছেন? এখান থেকে কেটে পড়ুন নতুবা অবস্হা খারাপ করে দেব৷' এই কথা বলে সাংবাদিকদের ওপর চড়াও হতে বেশ কিছু তাঁর উদ্ধত সাগরেদ ও রেশন ডিলারদের নিয়ে ধেয়ে আসেন৷ এরকম পরিস্হিতিতে এক বৃদ্ধা অভিযোগ করে জানালেন,'বাবু মাথাপিছু 6 কিলোগ্রাম করে চাল দেওয়ার কথা৷ আমার বাড়িতে ছ টা লোক৷ আমাকে 27 কিলোগ্রাম চাল দিয়েছে৷ আমাকে সাদা কাগজের মাস্টার রোলে সই করিয়ে নিয়েছে৷' কদমাশোলের সুকদেব মাহাতোর বাড়িতে ৰৰ জন সদস্য৷ সাত জন প্রাপ্ত বয়স্ক, চারজন অপ্রাপ্ত বয়স্ক৷ হিসেব অনুযায়ী 54 কিলোগ্রাম চাল পাওয়ার কথা৷ অথচ বাবা জগন্নাথ মাহাতোর নামে 2 জনের জন্য ৰচ কিলোগ্রাম চালু বরাদ্দ করা হয়েছে৷ একই অভিযোগ কুমীরকাটার বাসিন্দা গুণধর মাহাতোর৷ পরিবারের সাতজন সদস্য, দুইজন অপ্রাপ্ত বয়স্ক৷ গুণধরবাবুর পাওয়ার কথা 48 কিলোগ্রাম চাল৷ কিন্তু তিনি পেয়েছেন মাত্র 27 কিলোগ্রাম চাল৷
এদিকে তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ ও রাজ্য তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি শুভেন্দু অধিকারী জানিয়েছেন, তিনি দলে কোনও টিম নিয়ে চলেন না৷ দুর্নীতি কে বা কারা করছে প্রশাসনিকস্তরে তদন্ত হয়ে শাস্তি হওয়া উচিত৷ শালবনির বিডিও দুলেন রায় জানিয়েছেন, এইভাবে তো হওয়া উচিত নয়৷ বিষয়টি তিনি সাংবাদিকদের কাছ থেকে এই প্রথম জানলেন খতিয়ে দেখবেন৷ পাশাপাশি শালবনির তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক ও স্হানীয় ভীমপুর অঞ্চলের প্রধান শ্রীকান্ত মাহাত অভিযোগ নিয়ে তাঁর প্রতিক্রিয়া বা করণীয় কী জানতে চাইলে তিনি বলেন, দুর্নীতি হয়ে থাকলে আপনারা লিখুন৷ তবে সাংবাদিকদের 'হার্দ' বলে সম্বোধন করেছে যে সমস্ত তৃণমূল কর্মী, সেই প্রসঙ্গে তাদের দুর্বযবহারের জন্য তিনি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, সাংবাদিকদের সঙ্গে অভব্য আচরণ করা উচিত হয়নি৷ প্রসঙ্গত, নিমতলা গ্রামপঞ্চায়েতের সচির সুদর্শন মহিশ, রেশন ডিলার বুদ্ধেশ্বর মাহাত গাড়রার রেশন ডিলার মনোরঞ্জন মাহাতদের সামনে লক্ষ্মণপুর, বেলাশোল, ক দমাশোল, আমজোর প্রভৃতি এলাকার দারিদ্রসীমার নীচে বসবাসকারী গ্রামবাসীরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন৷
কেন এই বৈষম্য, কীসের ভিত্তিতে চাল বিলি হচেছ জানতে চাওয়া হলে শালবনী বিডিও অফিসের কর্মী সমীর সাহাকে৷
সমীরবাবু জানিয়েছেন, 'বিডিও অফিস থেকে একটা বিপিএল তালিকা দেওয়া হয়েছে, স্হানীয় রেশন ডিলার তা অনুমোদন করে নেওয়া হয়েছে ওই ডিলারের কাছে থাকা বিপিএল তালিকার সঙ্গে৷' একবার তিনি জানিয়েছেন, 1995 ভিত্তি বৎসর ধরে, একবার জানিয়েছেন 2005 ভিত্তি বৎসর ধরে তালিকা তৈরি করে বিলি করা হচেছ৷ সমীরবাবুর যুত্তিু অনুযায়ী কোনও ভিত্তি বৎসরই অভিযোগকারীদের অভিযোগকে খণ্ডন করতে পারেনি৷
এরপর সমীরবাবু বল ঠেলে দিলেন অঞ্চলের অতিরিত্তু সহায়ক সমর হান্দোলের দিকে৷ তিনি একটা মোটা ফাইল নিয়ে এসে বললেন, ' বিডিও অফিসের তালিকা থেকে আমরা চাল বিলি করার তালিকা তৈরি করেছি৷ একটি সাদা কাগজে লেখা সীলমোহরহীন, স্বাক্ষরহীন তালিকা সাংবাদিকের উদ্দেশ্যে তুলে দিয়ে বললেন, 'খাদ্য দফতরের এই তালিকা দেখেই চাল বিলির তালিকা তৈরি হয়েছে৷' আমজোড় গ্রামের বাসিন্দা দেবেন্দ্র মাহাতো (টোকেন নম্বর 1711) অভিযোগের সুরে জানিয়েছেন, "আমার বাড়িতে এগারো জন প্রাপ্তবয়স্ক৷ এই তাদের রেশনকার্ড৷ আমাকে মাত্র 30 কিলোগ্রাম চাল দেওয়া হয়েছে৷' লক্ষ্মণপুরের দুলাল মাহাত স্বামী, স্ত্রী তিন ছেলে চারজনের সংসার চাল দেওয়া হয়েছে মাত্র ছ কিলোগ্রাম৷ কদমাশোলের অমূল্য মাহাত'র 16 জনের সংসারে চাল দেওয়া হয়েছে মাত্র 18 কিলোগ্রাম৷ পাহাড় প্রমাণ দুর্নীতির অভিযোগ যখন গ্রামবাসীরা জানাচেছন তখন র্যাফ এসে জানতে চাইল এখানে সমস্যা কী? সত্যি জঙ্গলমহলের সমস্যা যে কী তা ওই র্যাফ বাহিনীর জানা নেই৷ সম্ভবত জানা নেই সরকারেরও৷

View Post on Facebook · Edit Email Settings · Reply to this email to add a comment.



--
Palash Biswas
Pl Read:
http://nandigramunited-banga.blogspot.com/

No comments: