Follow palashbiswaskl on Twitter

PalahBiswas On Unique Identity No1.mpg

Unique Identity Number2

Please send the LINK to your Addresslist and send me every update, event, development,documents and FEEDBACK . just mail to palashbiswaskl@gmail.com

Website templates

Zia clarifies his timing of declaration of independence

What Mujib Said

Jyoti Basu is dead

Dr.BR Ambedkar

Memories of Another day

Memories of Another day
While my Parents Pulin babu and Basanti Devi were living

Wednesday, December 31, 2014

আপীল করবেন ডিফেন্স পক্ষ আজহারকে শাস্তি তো দূরে বাদী পক্ষের জরিমানা হওয়া উচিত ছিল -এডভোকেট তাজুল ইসলাম

আপীল করবেন ডিফেন্স পক্ষ
আজহারকে শাস্তি তো দূরে বাদী পক্ষের জরিমানা হওয়া উচিত ছিল -এডভোকেট তাজুল ইসলাম (from daily Sangram)
* দেড় থেকে ৬ কিলো দূর থেকে সাক্ষ্যে ফাঁসি দেয়া হয়েছে
* রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষ্য ও দলিলাদি ডাস্টবিনে ফেলার মতো
স্টাফ রিপোর্টার: জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারুল ইসলামের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালের দেয়া রায়ের প্রতিক্রিয়ায় ডিফেন্স টিমের অন্যতম আইনজীবী এডভোকেট তাজুল ইসলাম বলেছেন, প্রসিকিউশনের যেসব সাক্ষীর সাক্ষ্যের ভিত্তিতে আজহারুল ইসলামের ফাঁসি হয়েছে এসব ডকুমেন্ট ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলে দিলে সুবিচার হতো। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি আরো বলেন, যেসব সাক্ষ্য ও প্রমাণের ভিত্তিতে আজহারুল ইসলামকে ফাঁসির রায় দেয়া হয়েছে তা এক 'অষ্টম আশ্চর্যজনক ঘটনা' বলেও মনে করেন তিনি। 
রায় ঘোষণার পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি আরো বলেন, আজহারের বিরুদ্ধে উত্থাপিত সাক্ষ্য-প্রমাণগুলোর ভিত্তিতে তার ফাঁসি তো দূরের কথা, রাষ্ট্রপক্ষকে জরিমানা করা উচিত ছিল। গতকাল মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ টি এম আজহারের মামলায় মৃত্যুদন্ডের রায় ঘোষণার পর সাংবাদিকদের কাছে দেয়া এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
এডভোকেট তাজুল ইসলাম বলেন, যেসব সাক্ষ্য ও দালিলিক প্রমাণের ভিত্তিতে আজহারুল ইসলামকে ফাঁসি দেয়া হয়েছে, সেসব সাক্ষ্য ও দালিলিক কাগজপত্র যদি ডাস্টবিনে ফেলা হতো তাতে সুবিচার হতো। তিনি আরো বলেন, আমরা আজহারুল ইসলামকে দেয়া রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে যাবো, আপিল করবো। আজহারুল সাহেবও এই সম্মতি দিয়ছেন। আমরা মনে করি, আপিল বিভাগে নিশ্চয়ই ন্যায় বিচার করা হবে। 
এটিএম আজহারের এই আইনজীবী বলেন, একাত্তরে পাকিস্তানী সেনাদের সঙ্গে ট্রেন থেকে আজহারকে নামতে যে তিনজন দেখেছেন বলে ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দিয়েছেন, তাদের কেউ দেখেছেন ৬ কিলোমিটার দূর থেকে, কেউ ৩ কিলোমিটার, আবার কেউ দেখেছেন দেড় কিলোমিটার দূর থেকে। এসব সাক্ষ্যের মাধ্যমে মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করা 'অষ্টম আশ্চর্যজনক ঘটনা' বলে আমরা মনে করি। 
তাজুল ইসলাম বলেন, এ মামলায় কোনো সাক্ষী ছয় কিলোমিটার দূর থেকে দেখেছেন আজহার পাকবাহিনীর সঙ্গে ছিলেন। এ ধরনের সাক্ষীর জবানবন্দীর ভিত্তিতে তাকে ফাঁসি দেয়া হলো।
তিনি বলেন, রায়ে আমরা সন্তুষ্ট নই। রাজনৈতিক আবেগতাড়িত হয়ে বিচার করার কোনো সুযোগ আদালতের নেই। ট্রাইব্যুনালের রায় সঠিক হয়নি। আমরা মনে করি আদালতের কাজ আদালত করেছে। আমরা ন্যায় বিচারের জন্য উচ্চ আদালতে যাবো। তিনি বলেন, আপিল বিভাগে আশা করি আজহার ন্যায় বিচার পেয়ে খালাস পাবেন। যিনি ধর্ষিত হয়েছেন তার বক্তব্য স্পষ্ট নয়, অথচ তাও গ্রহণ করা হয়েছে। ইমোশন দিয়ে ন্যায় বিচার করা যায় না।

No comments: