Follow palashbiswaskl on Twitter

PalahBiswas On Unique Identity No1.mpg

Unique Identity Number2

Please send the LINK to your Addresslist and send me every update, event, development,documents and FEEDBACK . just mail to palashbiswaskl@gmail.com

Website templates

Zia clarifies his timing of declaration of independence

What Mujib Said

Jyoti Basu is dead

Dr.BR Ambedkar

Memories of Another day

Memories of Another day
While my Parents Pulin babu and Basanti Devi were living

Tuesday, December 20, 2011

Fwd: [bangla-vision] Re: [KHABOR] পাঁচ কোটির কেনাকাটা আট কোটি টাকায়



---------- Forwarded message ----------
From: Desh Bondhu <desh_bondhu@ymail.com>
Date: 2011/12/16
Subject: [bangla-vision] Re: [KHABOR] পাঁচ কোটির কেনাকাটা আট কোটি টাকায়


 

Definitely this is a conspiracy by Jamat.

Awami League, the pro-liberation party or government cannot be involved in such serious crime/corruption !!!

Desh-Bondhu,
'Desher Kotha Bolay'

On 15 Dec 2011, at 15:25, Shahadat Hussaini <shahadathussaini@hotmail.com> wrote:

 

পাঁচ কোটির কেনাকাটা আট কোটি টাকায়

কালের কণ্ঠ, Thu 15 Dec 2011
ওষুধ ও যন্ত্রপাতিগুলো কিনতে সর্বোচ্চ খরচ হতো পাঁচ কোটি টাকা। কিন্তু তা কেনা হয়েছে আট কোটি টাকায়! পুকুরচুরির এ ঘটনা ঘটেছে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে (এনআইসিভিডি)। ৪০০ আইটেমের ওষুধ ও যন্ত্রপাতির দাম বাজারদরের চেয়ে অস্বাভাবিক বেশি দরে কেনা হয়েছে। এর মধ্যে ৬৮ আইটেমের দাম ২৮০ শতাংশ বেশি দেখিয়ে ক্রয়সংক্রান্ত নথিপত্র তৈরি করে অর্থ আত্মসাতের ঘটনাকে বৈধতা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে বলে প্রমাণ পেয়েছে তদন্ত কমিটি। শুধু তা-ই নয়, আগামী দুই বছরের মধ্যেও প্রয়োজন হবে না_এমন ওষুধ ও চিকিৎসাসামগ্রী কিনে অর্থ ব্যয় বাড়ানো হয়েছে। দেশে হৃদরোগের অন্যতম প্রধান চিকিৎসাকেন্দ্রের এ ঘটনায় ১১ চিকিৎসকসহ ১৩ জনকে দায়ী করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করেছে তদন্ত কমিটি।
কিন্তু কালের কণ্ঠের অনুসন্ধানে জানা গেছে, প্রায় চার মাস আগে তদন্ত প্রতিবেদন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে জমা পড়লেও কমিটির সুপারিশ বাস্তবায়নে তেমন আগ্রহ নেই সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের। দোষীরা ক্ষমতাসীন দলের আশীর্বাদপুষ্ট হওয়ায় তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া থেকে বিরত থাকতে চাপ অব্যাহত রয়েছে। অভিযুক্ত চিকিৎসক ও তাঁদের সহযোগীদের রক্ষা করতে চলছে জোর তদবির।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তদন্তের পর দোষীদের বিরুদ্ধে তেমন কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় আলাদাভাবে তদন্ত করতে গঠন করা হয় সংসদীয় সাবকমিটি। একই সঙ্গে ঘটনা অনুসন্ধানে নামে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তোলপাড় শুরু হয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে। পরিস্থিতি সামাল দিতে সম্প্রতি দোষী সাব্যস্ত তিনজনের বিরুদ্ধে দায়ের করা হয়েছে বিভাগীয় মামলা। বাকি ১০ জনের নাম দোষীদের তালিকা থেকে মুছে ফেলার চেষ্টা চলছে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। অন্যদিকে তিনজনের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা হলেও তা সুষ্ঠুভাবে তদারকির ব্যাপারে সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্তদের তেমন কোনো আন্তরিকতা নেই।

__._,_.___

--
Palash Biswas
Pl Read:
http://nandigramunited-banga.blogspot.com/

No comments: