Follow palashbiswaskl on Twitter

PalahBiswas On Unique Identity No1.mpg

Unique Identity Number2

Please send the LINK to your Addresslist and send me every update, event, development,documents and FEEDBACK . just mail to palashbiswaskl@gmail.com

Website templates

Zia clarifies his timing of declaration of independence

What Mujib Said

Jyoti Basu is dead

Dr.BR Ambedkar

Memories of Another day

Memories of Another day
While my Parents Pulin babu and Basanti Devi were living

Thursday, June 27, 2013

কদর কমেনি ইঞ্জিনিয়ারিং-এর

কদর কমেনি ইঞ্জিনিয়ারিং-এর

সিদ্ধার্থ দত্ত (কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়)

আমাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রতিটি জিনিসের সঙ্গে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং জড়িয়ে আছে৷ সকালে উঠে আমারা যে দাঁত ব্রাশ করি, সেই ব্রাশ তৈরিতেও কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের প্রয়োজন হয়৷ কারণ, ব্রাশ পলিমারের তৈরি৷ আমরা যে চশমা পড়ি সেটা তৈরিতেও কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের অবদান আছে৷ এমনকী, জুতো তৈরির পিছনে থাকে লেদার টেকনোলজি৷ আর লেদার টেকনোলজির একটি বড় অংশ কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং৷ সুতরাং কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ছাড়া সভ্যতা এক পাও এগোবে না৷ তবে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের সব থেকে বড় ক্ষেত্র হল, পেট্রোকেমিক্যাল সংস্থাগুলি৷ তবে আমাদের দেশে পলিমার কলসাপশন খুবই কম৷ উন্নত দেশের তুলনায় খুবই নগন্য৷

কাজের সুযোগ: ফার্মাসিটিক্যাল, স্টিল ইন্ড্রাস্ট্রি, পেট্রো ক্যামিক্যাল সংস্থাগুলিতে চাকরির যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে৷ এই স্ট্রিম থেকে আইটি সেক্টরে যাওয়ার প্রবণতা কম ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে৷

অমিতাভ রায় (আর্কিটেকচার, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়)

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, বেসু এবং পশ্চিমবঙ্গ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে গুটিকয়েক ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে স্নাতক স্তরে আর্কিটেকচার পড়ানো হয়৷ জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষার মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীদের নির্বাচন করা হয়৷ তবে পাশাপাশি 'নাটা' পরীক্ষাতেও বসতে হবে৷ স্নাতক স্তরে আর্কিটেকচার পাঁচ বছরের কোর্স৷ এর মধ্যে চার বছর থিওরিটিক্যাল পড়াশুনা৷ আর শেষ এক বছর ট্রেনিং৷ ইদানীং আর্কিটেকচার আগের থেকে অনেক বেশি জনপ্রিয় হয়েছে৷ ভবিষ্যতে এই বিষয়ের গুরুত্ব আরও বাড়বে বলে আমার ধারণা৷ কারণ পৃথিবী জুড়েই রিয়েল এস্টেটেটের ব্যবসা বাড়ছে৷ আর্কিটেকচার নিয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ যেমন আছে, তেমনই আছে নিজের উদ্যোগে ব্যবসা শুরু করার সুযোগ৷ অথাত্র্‌, আর্কিটেকচার পাশ করার পর রেজিস্ট্রেশন নম্বর হাতে চলে এলে ছোটোখাটো কনসালটেন্সি খোলা খুব একটা কঠিন নয়৷

কাজের সুযোগ: বিভিন্ন রিয়েল এস্টেট কম্পানিতে কাজের সুযোগ রয়েছে৷ অনেক ছাত্র-ছাত্রীই পাশ করার পর কনসালটেন্সি খুলে বসেন৷ অনেকে আবার কয়েক বছর চাকরি করার পর কনসালটেন্সি খোলার কথা ভাবেন৷ অন্য কোনও শাখায় ইঞ্জিনিয়ারিং পড়লে কিন্ত্ত এই সুযোগ খুবই কম৷ নিজে কনসালটেন্সি খোলার জন্য খুব বেশি পুঁজিরও দরকার হয় না৷ আমরা যখন আর্কিটেকচার নিয়ে পড়েছি, তখন এত সুযোগ ছিল না৷ কারণ, তখন রিয়েল এস্টেটেটের ব্যবসার এত রমরমা ছিল না৷ কিন্ত্ত ২৩ বছরে ছবিটা অনেক বদলে গিয়েছে৷

সংখ্যায়ন চৌধুরি (কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং, রাজাবাজার সায়েন্স কলেজ)

কম্পিউটার সায়েন্স একটি বড় বিষয়ে৷ একই সঙ্গে অত্যন্ত গভীর৷ কম্পিউটার সায়েন্সের মূলত দুটি বিষয়৷ হার্ডওয়ার এবং সফটওয়ার৷ ২০০০ সাল থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে জোয়ার এসেছে৷ রাজ্যের অধিকাংশ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজেই বিষয়টি পড়ানো হয়৷ চাকরির ক্ষেত্রে সুবিধা তো আছেই, পাশাপাশি কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং পড়লে ভবিষ্যতে গবেষণা করার বিস্তর সুযোগ রয়েছে৷ সাধারণত, ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করা ছাত্র-ছাত্রীদের ভিতর থেকে গবেষণা করার লোক খঁুজে পাওয়া যায় না৷ কিন্ত্ত কম্পিউটার সায়েন্সের ক্ষেত্রে ছবিটা পুরোপুরি ভিন্ন৷ কিন্ত্ত কম্পিউটার সায়েন্সের অনেক ছাত্র-ছাত্রীই ভবিষ্যতে গবেষণার পথে হাঁটেন৷ তার একটা বড় কারণ, কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে গবেষণা করার সুযোগ বেশি৷ তা ছাড়া বর্তমানে কম্পিউটার ছাড়া পৃথিবী এক মুহূর্ত চলতে পারবে না৷ তাই আমাদের দেশেও যে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং-এর বিশেষ কদর থাকবে সেটাই তো স্বাভাবিক৷ রাজাবাজার সায়েন্স কলেজে অবশ্য উচ্চমাধ্যমিক পাশ করার পর ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার কোনও সুযোগ নেই৷ এখানে কম্পিউটার সায়েন্সে বিটেক ডিগ্রি দেওয়া হয়৷ তবে সিলেবাসের বিশেষ কোনও হেরফের নেই৷

কাজের সুযোগ: ভালো কলেজ থেকে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করার পর চাকরি পেতে কোনও সমস্যা হওয়ার কথা নয়৷ যাদবপুর কিংবা বেসুর কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সমস্ত পড়ুয়াই ক্যাম্পাস ইন্টারভিউয়ে চাকরি পেয়ে যায়৷ একটা ধারণা তৈরি হয়েছে, কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ইদানীং চাকরির সুযোগ কিছুটা কমেছে৷ তবে আমার কিন্ত্ত সে রকম কিছু মনে হয় না৷ কারণ, বছর খানেক আগেও বড় বড় সফটওয়ার কোম্পানিগুলি সিভিল, কেমিক্যাল, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়রদেরও চাকরিতে নিয়োগ করত সফটওয়ার ডেভোলপার হিসেবে৷ কোম্পানিগুলির যুক্তি ছিল, যেহেতু যে কোনও শাখার ইঞ্জিনিয়রদেরই নুন্যতম মেধা থাকে তাই কিছুটা ব্রাশ করে নিলেই তারা তৈরি হয়ে যায়৷ কিন্ত্ত এখন সেই ছবিটার পরিবর্তন হয়েছে৷ অধিকাংশ আই টি সংস্থাই এখন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়রদেরই বেছে নেয় সফটওয়ার ডেভলপার হিসেবে৷

সত্যজিত্-মৃণাল-ঋত্বিক হওয়া তাঁর স্বপনে নয়৷ ছবি চালানোটাই স্বপ্ন৷ দেড় বছরে চারটে ছবি করে ফেলেছেন৷ আগামীতে আরও ছ'টা৷ 'আ পলিটিক্যাল মার্ডার'-এর মুক্তির আগে পলিটিক্যালি সম্পূর্ণ ইনকারেক্ট অগ্নিদেব চট্টোপাধ্যায়৷ 'ভূতের ভবিষ্যত্' স্বতঃস্ফর্ত সপ্তাহ হঠাত্

No comments: