Follow palashbiswaskl on Twitter

PalahBiswas On Unique Identity No1.mpg

Unique Identity Number2

Please send the LINK to your Addresslist and send me every update, event, development,documents and FEEDBACK . just mail to palashbiswaskl@gmail.com

Website templates

Zia clarifies his timing of declaration of independence

What Mujib Said

Jyoti Basu is dead

Dr.BR Ambedkar

Memories of Another day

Memories of Another day
While my Parents Pulin babu and Basanti Devi were living

Sunday, November 30, 2014

High court in Bangladesh orders to protect the home of sir Jagadish Chandra Basu,Daily Janakantha from Dhaka reports:

High court in Bangladesh orders to protect the home of sir Jagadish Chandra Basu,Daily Janakantha from Dhaka reports:

স্যার জগদীশচন্দ্র বসুর পৈত্রিক বাড়ি সংরক্ষণের নির্দেশ হাইকোর্টের
স্টাফ রিপোর্টার ॥ মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলার রাঢ়িখালে অবস্থিত বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসুর পৈত্রিক বাড়ি সংরক্ষণের নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। প্রতœতত্ত্ব অধিদফতরের মহাপরিচালক, মুন্সীগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও শ্রীনগর থানার ওসিকে সাত দিনের মধ্যে এ আদেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। দৈনিক জনকণ্ঠে প্রকাশিত এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন সংযুক্ত করে দায়ের করা একটি রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি শেষে বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি মোঃ আশরাফুল কামালের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেয়। 
অন্তবর্তীকালীন আদেশের পাশাপাশি রুলও জারি করেছে আদালত। রুলে ১৯৬৮ সালের এ্যান্টিকুইটিস এ্যাক্টসের ১০ ধারা অনুসারে জগদীশচন্দ্র বসুর তিন শ' বছরের পুরনো বাড়ি সংরক্ষণে ব্যর্থতা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চাওয়া হয়েছে। এছাড়া সংবিধানের ২৪ অনুচ্ছেদ অনুসারে ওই বাড়ি সংরক্ষণে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না এবং ওই বাড়িকে প্রতœতাত্ত্বিক স্থান ঘোষণা করে কেন গেজেট প্রকাশ করা হবে না- তাও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।
দুই সপ্তাহের মধ্যে সংস্কৃতি সচিব, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সচিব, ভূমি সচিব, প্রতœতত্ত্ব অধিদফতরের মহাপরিচালক, মুন্সীগঞ্জের জেলা প্রশাসক, জেলার পুলিশ সুপার এবং শ্রীনগর থানার ওসিকে এই রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে আদেশে।
গত ২৩ নবেম্বর 'জগদ্বিখ্যাত বিজ্ঞানীর বাড়িটি যে কোন সময় ধসে পড়তে পারে' শিরোনামে দৈনিক জনকণ্ঠে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ওই প্রতিবেদন সংযুক্ত করে ২৬ নবেম্বর রিট আবেদনটি দায়ের করেন আইনজীবী আসাদুজ্জামান সিদ্দিকী। তার পক্ষে আদালতে শুনানি করেন এ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ। শুনানিতে মনজিল মোরসেদ বলেন, আইন অনুসারে এই ঐতিহাসিক স্থান সংরক্ষণে সরকার বাধ্য। এ ধরনের বাড়ি সংরক্ষণে প্রত্বতত্ত্ব আইনের ১০ ধারায় নির্দেশনা থাকলেও সরকার এই বাড়ির ক্ষেত্রে তা পালন করেনি।

Modi sets a new agenda for Indian scribes!Become a honey bee not mere a bee!

Modi sets a new agenda for Indian scribes!Become a honey bee not mere a bee!

মাছি নয়, সাংবাদিকদের হওয়া উচিত মৌমাছির মতো ॥ মোদি
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সাংবাদিকদের মাছি নয়, মৌমাছি হওয়ার পরামর্শ দিলেন।
অসমে দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলের শীর্ষ ইংরেজী দৈনিক দ্য অসম ট্রিবিউনের হীরকজয়ন্তী অনুষ্ঠান উদ্বোধনকালে রবিবার মোদি বলেন, সাংবাদিকদের হওয়া উচিত মৌমাছির মতো যারা একইসঙ্গে মধু আহরণ করবেন ও হুলও ফোটাবেন। সাংবাদিকদের মাছির মতো হওয়া উচিত নয়। কারণ মাছি কেবল নোংরা ছড়ায়। খবর বাসসের।
মোদি বলেন, গতিশীল এ সমাজে মিডিয়া বর্তমানে ব্যাপক চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে। আগে আমরা ২৪ ঘণ্টায় একবার সংবাদ পেতাম। এখন এক মিনিটেই পাচ্ছি অন্তত ২৪টি সংবাদ। কিন্তু সংবাদ মাধ্যমের চ্যালেঞ্জ এখন বিশ্বাসযোগ্যতার আর আস্থার। তিনি বিশ্বাসযোগ্যতাকে মিডিয়ার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, আগে কি আমরা কোন দোকানে দেখেছি 'এখানে খাঁটি ঘি পাওয়া যায়' এ ধরনের বিজ্ঞাপন। কিন্তু এখন আমরা দেখি। একইভাবে মিডিয়ার ক্ষেত্রেও আমরা দেখি 'সত্য খবর', 'দ্রুত খবর' ইত্যাদি নানা ধরনের সেøাগান যা খবরের যথার্থতা সম্পর্কে আমাদের হুঁশিয়ার করে। সংবাদ মাধ্যম চালু করা সহজ কিন্তু বিশ্বাসযোগ্যতা বজায় রাখা কঠিন। তিনি মতপ্রকাশের স্বাধীনতার জন্য যারা হুমকি তাদের দেয়া চ্যালেঞ্জ গ্রহণের জন্য মিডিয়ার প্রতি আহ্বান জানান।
মোদি বলেন, গণতন্ত্রে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার গুরুত্ব তখনই আমরা উপলব্ধি করতে পারি যখন এটি অস্বীকার করা হয়, যেন অনেকটা নিঃশ্বাস নেয়ার মতো। দুই সেকেন্ড নিঃশ্বাস না নিতে পারলেই বোঝা যায় এর গুরুত্ব কত। মালিগাঁওয়ে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে মোদি আরও বলেন, দেশের সার্বিক অগ্রগতিতে অবকাঠামো উন্নয়ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

চীন ভৌগোলিক সার্বভৌমত্ব রক্ষায় দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ॥ শি জিনপিং কমিউনিস্ট পার্টির পররাষ্ট্র নীতি বিষয়ক বৈঠক

চীন ভৌগোলিক সার্বভৌমত্ব রক্ষায় দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ॥ শি জিনপিং
কমিউনিস্ট পার্টির পররাষ্ট্র নীতি বিষয়ক বৈঠক
China declares to defend its geographical sovereinty!
চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং তাঁর দেশ এক ভৌগোলিক সার্বভৌমত্ব রক্ষা করবে বলে দৃঢ় সংকল্প ব্যক্ত করেছেন। কয়েকটি প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে চীনের জলসীমাগত বিরোধ চলতে থাকার প্রেক্ষাপটে এ সংকল্প ব্যক্ত করা হলো। তিনি শুক্র ও শনিবার কমিউনিস্ট পার্টির পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক এক বৈঠকে ভাষণ দিচ্ছিলেন। খবর এএফপির। 
শি ঐ বৈঠকে বলেন, আমাদের উচিত চীনের ভৌগোলিক সার্বভৌমত্ব, নৌ চলাচলের অধিকার ও স্বার্থ এবং জাতীয় ঐক্য সমুন্নত রাখা। সিনহুয়ার রবিবার প্রচারিত তার ভাষণের উদ্ধৃতিতে একথা বলা হয়। টোকিও সেনকাকু দ্বীপপুঞ্জ জাতীয়করণের পর গত দু'বছর ধরে চীন ও জাপানের সম্পর্কে অস্থিরতা বিরাজ করেছে। পূর্ব চীন সাগরের ঐ দ্বীপপুঞ্জটি এখন জাপানের শাসনাধীনই রয়েছে। বেজিংও দ্বীপপুঞ্জটির মালিকানা দাবি করে থাকে। এটি চীনে দাইয়াওয়ু দ্বীপপুঞ্জ নামে পরিচিত। চীন এবং ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া, ফিলিপিন্স ও ব্রুনাইসহ দক্ষিণপূর্ব এশীয় দেশগুলো দক্ষিণ চীন সাগরের স্প্যাটলি দ্বীপপুঞ্জের ওপর দাবি উত্থাপন করে থাকে। তাইওয়ানও স্প্যাটলির অংশবিশেষ নিজের বলে দাবি করে। চীন তাইওয়ানকে এর সার্বভৌম ভূখ-ের অংশ বলে গণ্য করে। সিআরও বলেন যে, তার দেশ ভূখ-গত ও দ্বীপপুঞ্জও বিরোধগুলো সম্পর্কে উপযুক্ত পদক্ষেপ নেবে। তবে তিনি সেগুলোর নাম উল্লেখ করেননি। তিনি চীনের প্রেসিডেন্ট এবং কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক উভয় পদের দায়িত্ব পালন করছেন। শি জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে ১০ নবেম্বর বৈঠকে মিলিত হওয়ার পর চীন ও জাপানের সম্পর্কে উন্নতি ঘটে। কিন্তু চীনা উপকূলরক্ষীদের জাহাজগুলো বিরোধপূর্ণ দ্বীপপুঞ্জের চারদিকের জলসীমায় টহলদান অব্যাহত রেখেছে।
শি আপোসের সুরে ঐ বৈঠকে কর্মকর্তাদের বলেন যে, চীন শান্তিপূর্ণ উন্নয়ন' চায় এবং ইচ্ছাকৃতভাবে শক্তি প্রয়োগ করা বা শক্তি প্রয়োগের হুমকি দেয়ার বিরোধী। যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া ও জাপান চলতি মাসের প্রথম দিকে জলসীমাগত বিরোধগুলোর শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান জানায়।

Nurses to act as doctors in Bengal!


ACHHE DIN: ARE WE ON TRACK FOR 8% GROWTH? Modi Sarkar's top team promises clarity on regulations, including land law and allocation of non-coal minerals

ec 01 2014 : The Economic Times (Kolkata)
Small Steps Will Lead to Big Change: Modi Mantris
Mumbai:
Our Bureau


ACHHE DIN: ARE WE ON TRACK FOR 8% GROWTH? Modi Sarkar's top team promises clarity on regulations, including land law and allocation of non-coal minerals
Impatient industry leaders who streamed in large numbers into the ET Awards for Corporate Excellence on Saturday looking for announcements on big-bang reforms from the top ministers in the Narendra Modi government were instead told that they could expect a series of measures that will leave a lasting impression.

This government will take what may look like small steps, but will push through important legislation and clear regulatory cobwebs which are crippling businesses, and their impact will be such that the `Make in India' project of PM Modi will become a reality rather than remain a slogan.

Liberalisation of investment regulations will be dictated by national interest instead of aiming to just enrich a few, and leave out millions as in the past when employment generation lagged economic growth.

"The objective was capacitybuilding, so at 49% (in defence) we have had a reasonable good initial period," said Finance Minister Arun Jaitley . "I do not think there are too many amongst the captains of the industry here who are going to invest 49% in defence only to become minority shareholders. People are approaching Indian corpo rates for joint ventures."

The proof of the pudding is in the eating, Power & Coal Minister Piy ush Goyal told the galaxy of CEOs and en during a panel trepreneurs during a panel discussion, which included Bharti Airtel's Sunil Mittal, ITC's YC Deveshwar and Diageo Plc's Ivan Menezes.

"We sorted out a 40-year story in less than 40 days," said minister Piyush Goyal. "I have yet to read one editorial which has been able to find flaw in that ordinance," said Power & Coal Minister Piyush Goyal."We stand for whatever we say and we will take every step required to meet the expectations of the people and get the achhe din."

Defence Minister Manohar Parrikar said the country's defence policy will be tailored in such a way that the world's biggest importer of defence equipment will produce more of its needs at home, even if it is done by a multinational company.

"We are working on policies where Make in India becomes reality in this sector," said Parrikar."If we are the biggest customer, why cannot I get things done in my country , at least initially even if it is by global (companies)."

Industry captains who were worried that `big-bang' reforms are absent and that the government was sounding nationalistic in a throwback to the days of socialism were assured that national interest need not necessarily be anti-business and trade.

Although the postponement of the Trade Facilitation Agreement under the World Trade Organization caused a lot of anxiety, the way the government handled the issue leads one to believe that the nation is in safe hands, said Sunil Mittal, founder of Bharti Airtel.

"At one point in time (I felt) that either the WTO will collapse or we will be isolated in the whole process and that other countries will move forward," said Mittal."This government showed nerves of steel. When the whole world, and this time mind you most of the emerging countries were also not behind us, then to stand alone and say we want to protect our agriculture, we want to protect our procurement... I think you have done a fantastic job. I personally feel we are blessed to have a government like this."

Be it defence, retail, power or coal, the common thread of policymaking will be that there is a level-playing field and there is no favouritism towards any single group, or an individual. The government will take time to decide, but it will come up with a foolproof mechanism.

"It is the role of technology which is very difficult for anyone to put a brake on," Commerce Minister Nirmala Sitharam said, when questioned on talk of restrictions on ecommerce. "But at the same time, I would not want to rush in to say either way because our position, on say multi-brand retail, is very clear. But nothing more at this stage."

Indeed, as the debate pro gressed, it became evident that chief executives are worried more about the nitty-gritty of doing business which the Modi government is focusing on rather than limits on foreign ownership, and the dominance of inefficient state-run enterprises in many fields. "We need 250,000 approvals in one year... licences and approvals in one year," said Menezes of Diageo, which bought United Spirits in a $3-billion transaction. "I would hope with the direction we are taking, that number comes down drastically. I mean that will unleash the economic activity, growth that will cause us to invest. It will raise more employment."

Part of the industry's worries were addressed right on the spot. Maharashtra Chief Minister Devendra Fadnavis is determined to make Mumbai a better place to live in, and the state -which has been slipping of late -the preferred place to do business. "I have decided and have worked out, and I will be bringing those permissions down to 25 from 76 and it will take just onethree months to get all these permissions," said Fadnavis.
















Govt Promises Slew Of Reforms, Industry Applauds `Make In India' Efforts,`Trailer's great, waiting for magnum opus'

Dec 01 2014 : The Times of India (Ahmedabad)
`Trailer's great, waiting for magnum opus'
Mumbai:
TIMES NEWS NETWORK


Govt Promises Slew Of Reforms, Industry Applauds `Make In India' Efforts
Review of obsolete laws, cutting subsidies and creating an environment conducive for manufacturing are some of the measures that the government wants to roll out as it moves to transform its economic vision into a reality. Key members of Prime Minister Narendra Modi's cabinet -finance minister Arun Jaitley , defence minister Manohar Parrikar, minister of state for commerce and industry Nirmala Sitharaman, and minister of state for power, coal and renewable energy Piyush Goyal -provided an insight into some of the steps being undertaken at a round-table discussion during the Economic Times Award for Corporate Excellence here on Saturday .

Addressing some of India's most powerful CEOs at the event, Jaitley said that Modi's decision to hand over key portfolios in the government to younger colleagues was to ensure that mindsets do not carry economic baggage of the past. The finance minister also challenged several ideas of the previous government. "The Left parties had objected to the coal ordinance on the grounds that nationalization was being tinkered with.How can they in 2014 react to this idea this way? In the last seven years, the power and coal sectors took a hit because we did not want to tinker with Coal India." Pointing out that the government has managed to open up several sectors without major opposition, Jaitley asked, "Has time now come to look at commercial mining?" According to Jaitley, these ideas cannot be stalled and could only be delayed. Assuring industry that the coal ordinance was a reality waiting to happen, Goyal said that it sought to bring back competition in the sector in the long run.

The theme of the panel discussion was recapturing 8% growth, which was unani mously seen as India's potential. But unlike the earlier years, the focus was not only on GDP numbers but jobs as well. Most of the discussion centred around the government's `Make in India' theme.Diageo CEO Ivan Menezes, Bharti Airtel chairman Sunil Mittal, Flipkart CEO Sachin Bansal, and ITC chairman Y C Deveshwar were also part of the discussion.

Backing indigenization, Parrikar said that there was a huge potential for Indian industry to contribute to defence production. "We know that there are disadvantages in having only one customer but we are working on policies around this so that `Make in India' becomes a reality in defence." Echoing this theme, Flipkart's Sachin Bansal asked if Indians were playing a major role in startups in the Silicon Valley , why couldn't the same be done here?
The mood of Industry was summed up by Sunil Mittal: "We are like those rushing into a hall to see a movie. The trailers are fantastic, we are now waiting for the magnum opus."

He said that while the vision was very clear, industry is now waiting for a few important an nouncements. "Digital India is one of the items," he said.

Complimenting the government on the amount of energy it has displayed, Deveshwar said that the focus on `Make in India' and tourism was the right step to address the problem of jobless growth that was plaguing the country."We have seen that capital flows to countries that display competitiveness."

Menezes, the Indian-born CEO of global alcobev giant Diageo, which recently acquired a big chunk of liquor baron Vijay Mallya's business in India, also spoke of the sweet spot that India was in right now. He, however, complained about the many clearances required for his business. "The key issue is to unlock economic growth. Creating a predictable environment will make a very big difference," he said.








Keen to clear bills, govt ready to give oppn its say in House

Dec 01 2014 : The Times of India (Ahmedabad)
Keen to clear bills, govt ready to give oppn its say in House
New Delhi:
TNN


With Prime Minister Narendra Modi keen that Parliament should run and government business is not disrupted so that legislations can be pushed, parliamentary affairs minister M Venkaiah Naidu has assured opposition parties that all matters they want raised in the House will be accommodated during the winter session.The government has listed the textile undertakings (nationalization) bill to replace an ordinance for Monday's business, and also plans to bring the coal mines allocation bill to replace an ordinance.
Others bills on the agenda this week include an anti-hijacking bill that has death penalty for hijackers, bills relating to repeal of antiquated laws and legislative councils of Tamil Nadu and Assam and the School of Planning and Architecture Bill. The government feels that by giving space to the opposi tion in Parliament, it would be easier to take them along and pass the legislations that it has prioritised for this session. Al so, with Modi keen on creating the perception that Parliament functions properly and conducts its business in order, Naidu and his two new deputies have been working overtime to accommodate opposition demands. Allowing discussions demanded by opposition parties on black money and MNREGA and making suo moto statements on Indian hostages in Iraq and the WTO talks was part of that exercise last week. On the same lines, the government has agreed to discuss riots.
As part of the government's efforts to accommodate opposition demands, Naidu told the business advisory committees of both Houses that within the allocated time on each bill or issue for discussion, opposition and other parties may be given more time than entitled.
For the full report, log on to http:www.timesofindia.com
TMC to lead attack on NDA over riots
After aking on the government on black money and MNREGA schemes in the first week of Parliament's winter session that started on November 24, the opposition, led by TMC, has planned an offensive by taking up the issue of riots in different parts of the country, including in Delhi, since the Modi government took office.




Saradha scam money funded Burdwan blast, says Amit Shah

Dec 01 2014 : The Times of India (Ahmedabad)
Saradha scam money funded Burdwan blast, says Amit Shah
Kolkata:
TNN


BJP president Amit Shah tore into the role of the Trinamool Congress government in the Saradha chit fund scam here on Sunday and said the ill-gotten money was used to fund bomb-making in Burdwan.Addressing a large rally at the landmark Victoria House in face of objections from the West Bengal government, Shah said, "TMC MPs protested against black money in Parliament. I want to ask Didi whether the Saradha chit fund money is black or white?" Attacking the state government, he told the crowds, "You'll be surprised to know that when investigations began into the Saradha chit fund scam, it was found the scam money was used in Burdwan blast."
Alleging that chief minister Mamata Banerjee tried to stall the National Investigation Agency probe into the Burdwan blast for political gains, Shah said she is protecting those involved in "subversive activities" and dared her to declare that her MPs, arrested by the CBI for their involvement in the Saradha scam, are innocent.
"Mamata Didi, aap Bangal per raaj karna chahti hain Bangladeshi ghuspaithiyo ke bal par. Ye to ulti buddhi ka parichay hay (Mamata Didi, you wish to rule Bengal with votes from illegal migrants from Bangladesh. This is not an example of a sane mind)," Shah thundered. Considering the political developments in Kolkata over the last few weeks, sparks were expected to fly when Shah took centre-stage, but few would've imagined it would be such blistering offensive against Mamata.
Shah's jibed and poked on the Saradha issue and attacked Mamata for her alleged affinity towards those who illegally cross over from Bangladesh into India. "Ulti ginti shuru ho gayi hay (the countdown has started). Paying little heed to national security, Mamata is protecting those responsible for the Khagragarh blasts," he said.
"She is accusing the CBI of hounding her party leaders. It's for the court to decide whether or not those arrested are guilty .I challenge her to make a public statement saying those arrested are innocent. Why can't she say who purchased her painting?
Why was Justice Shyamal Sen commission wound up?" Shah, considered the brains behind BJP's majority in the Lok Sabha elections, made it clear that Bengal was his party's top priority . The BJP , he said, will go the whole hog to try and clinch the 2016 assembly polls in the state. For this, the elections to the Kolkata Municipal Corporation and other civic bodies in 2015 are crucial. In return for votes, Shah promised to take Bengal to No. 1 position in the country ­ the same level as Gujarat and Maharashtra.
Strong minority presence at rally
From a four-minute pause at 3.20pm halfway through his speech to allow azaan, to handing over Rs 50,000 in cheques to four Muslim families who had died in political clashes, BJP chief Amit Shah on Sunday stepped beyond mere words to woo an electorate that is increasingly flocking to his party in south Bengal, particularly Birbhum. Significantly, a considerable portion of the huge turnout in the heart of central Kolkata comprised members of the minority community.






Tripura's Marxist CM invites Modi to address his cabinet

Dec 01 2014 : The Times of India (Ahmedabad)
Tripura's Marxist CM invites Modi to address his cabinet
Agartala:


PM Accepts, Will Speak On Good Governance
PM Narendra Modi's vision of a Swachh Bharat appears to have conquered the Tripura government's imagination even before he steps foot on Monday in the last citadel of the Left. Accepting chief minister Ma nik Sarkar's invitation, Mo di is expected to address the state cabinet on his theme of good governance.The meeting is going to be the first of its kind. In the backdrop of intense political partisanship in Centre-State relationships, it is being seen as a harbinger of a new trend. Ever since becoming Prime Minister, Modi has made it clear that there was no place for politics when it came to working with the states for development.
Modi is coming here to switch on the second unit of the 726 mw power plant constructed by ONGC-Tripura Power Company Ltd at Palatana, some 70 km from the state capital. Sources in the know said the PM is expected to meet members of Sarkar's cabinet after the inaugural function.
The invitation from Sarkar, who leads the sole surviving Marxist regime in the country, also stands out since the chief minister had earlier this month wrote to the PM expressing apprehension that changes in the structure of the rural employment scheme -MGNREGA -would reduce the money allotted for his state.
Sarkar, who has been chief minister since 1998 and is serving his fourth term, had maintained that the proposed changes would make "the people from rural areas, particularly of Scheduled Tribes, Scheduled Castes and minority community losers". PM Narendra Modi on Sunday said the Union government was taking steps to check illegal migrants from Bangladesh by enforcing the land swapping deal for a lasting solution.
The PM also stressed on making a "smart" police force, which lays store by preventing crimes through more evolved intelligence gathering and network.
Speaking on infiltration, Modi said, "I will make such arrangements, after which all roads will be closed for Bangladeshis coming and destroying Assam every day .Believe in my word that land swapping deal will be done for a permanent solution to this problem of Assam," Modi told a mammoth gathering of party workers. Once the deal is ratified in Parliament, infiltration from Bangladesh will stop for good, Modi said.
"I understand the sentiments of the people associated with the deal. I won't allow any forces to harm Assam's and India's interests. The deal will help ensure Assam's security ," Modi told a packed stadium of over 35,000 people.
The pact also seeks to exchange enclaves on both sides to facilitate the demarcation of a proper boundary between India and Bangladesh.
The department related parliamentary standing committee on external affairs, led by Shashi Tharoor, is likely to place its report on the Constitution (119th Amendment) Bill in Parliament on December 1, which seeks to redraw India's boundary with Bangladesh through a land-swap in four states: Assam, Tripura, Meghalaya and Bengal.
The deal, signed by previous PM Manmohan Singh in Dhaka in 2011, had triggered a political war with BJP opposing it charging that the state's people weren't consulted.
The PM, presenting his concept of `SMART police', told the annual conference of DGPs and IGPs here, "When I talk about `SMART' concept, I mean police need to be `strict and sensitive' at the same time, `modern and mobile', `alert and accountable', `reliable and responsive', and `techno-savvy and trained'. I am putting this concept for you to discuss."
`Ensure swachh venue after rally'
PM Modi asked BJP workers to ensure that the Indira Gandhi Athletic Stadium in Sarusajai, where he spoke at a rally on Sunday, was cleaned up after the meet. "Cleaning the stadium is our responsibility," Modi said, saying the spirit of Swachh Bharat should be demonstrated by BJP workers in every sphere.







Death is inevitable. At the birth, every one arrives with a confirmed Return Ticket.

Dhaka daily dish, 178th Issue, 30th Nov '14
 
Dear All
Death is inevitable.  At the birth, every one arrives with a confirmed
Return Ticket.  Birth in most cases brings happiness around – death
brings agony and pain.  Death of senior journalist and commentator
Mr Jaglul Ahmed Chowdhury is irreparable lose to free minded media
in Bangladesh.  Common Citizens knew very little about this humble,
honest and highly educated person.  Only to pay respect & reward of
prayer for his departed soul, two features on him are placed today.
One is from Mr Naim Nizam, Editor of Bangladesh Protidin (where the
last feature from late Jaglul "কথা রাখলেন ওবামা" was printed and was
placed in yesterday's DDD 177).  Another one is from Mr Pir Habibur
Rahman, a prominent political commentator.  Both of them expressed
their feelings for a fellow friend in most respectable manner.  Thanks.
Haque, Lowell, MA, USA.
 
হৃদয়ের রক্তক্ষরণে বিদায় প্রিয় জগ্লুল ভাইবিদায়
নঈম নিজাম, Editor, Bangladesh Pratidin ০১ ডিসেম্বর২০১৪                          
সময়টা ২০০৭ সালের জানুয়ারি মাসের। মধ্য দুপুরে ঢাকা ক্লাবে একাকী বসে আছি। যে কোনো
কারণে এক কঠিন দহনে বুকভাঙা কষ্টে ছিলাম। এলোমেলো চিন্তায় চোখে-মুখে ক্লান্তি। একটা
দীর্ঘশ্বাস আমাকে আঁকড়ে ছিল। হঠাৎ একজন মানুষ পেছন থেকে এসে কাঁধে হাত রাখলেন।
আমার দিকে তাকিয়ে কি বুঝলেন জানি নাপাশের চেয়ারে বসলেন। অর্ডার দিলেন ফলের রসের।
বললেনমন খারাপ নাকিতোমাকে তো একা বসে থাকতে দেখি না। মন খারাপই ছিল। বঞ্চনার
তীব্র দহন ভিতরে। কিছুই বললাম না। সামনে বসা মানুষটি গল্প শুরু করলেন। উত্তম-সুচিত্রা জুটি
মাঝে ছবি বিশ্বাস।  সলিল চৌধুরী থেকে মান্না দেকোনো কিছু বাদ নেই। …………
 
থাই পাহাড়ের মতো ভারী জগ্লু ভাইয়ের মৃত্যু
পীর হাবিবুর রহমান : ৩০ নভেম্বর২০১৪, Bangladesh Pratifin
………… জগ্লু ভাইআপনি জেনে যান আপনি যখন চিরনিদ্রায় শায়িত হতে যাচ্ছেন তখন
জেনে গেলেন নাআপনার জীবন কতটা ধন্য হয়েছে বিনা নোটিসে অকালে ঘাতক বাসের চালকের
কারণে চলে গেলেও আমরা সবাই অশ্রুজলে আপনাকে হৃদয়নিঃসৃত ভালোবাসা জানাচ্ছি জগ্লু ভাই,
অনেক দেখা হওয়ার কথা ছিলআর কোনো দিন আপনার স্নেহসিক্ত উষ্ণ হাতের ছোঁয়া আমার কাঁধে
পড়বে না এক জীবনে মানুষ অনেক কিছুই করতে পারে না আপনি অনেক কিছুই করেছেন এই দেশ
 মানুষের সঙ্গে আপনার ভালোবাসার ঋণে বাঁধা থাকলাম জগ্লু ভাইকবরে শায়িত হওয়ার পর
আপনি কোথায় কেমন থাকবেনজানি না মানবজীবনের রহস্যময়তা ছাড়িয়ে আপনি এক অন্য
জগতে চলে গেলেন চাইলেও আর আপনাকে আমাদের প্রিয় আড্ডার আসরেকাজের জগতে ফিরে
পাব না জগৎ সংসারের মোহমুক্তি ঘটিয়ে চিরবিদায়ের এই করুণ বেলায় আমার হৃদয়ের সব
আবেগ-অনুভূতিভালোবাসাশ্রদ্ধা দিয়ে শুধু বলতে চাইহে অগ্রজতোমায় অভিবাদন তোমার
ভালোবাসায় ঋণী থাকলাম তোমার শিক্ষা মাথায় তুলে রাখলাম তুমি শান্তিতে ঘুমাওআল্লাহর
কাছে তোমার মাগফিরাত কামনা করছি তোমার মতো ভালো মানুষের জন্য আল্লাহর ফেরেশতারা
জান্নাতের দরজা খুলে দিন  । ।

Re: Please support and donate as your Christmas and New year gift to marginalized children

I am rather confused whether you support us in our fight against Hindu imperialism of open market economy.We should satnd united rock solid and we miss you.

On Mon, Dec 1, 2014 at 11:18 AM, Dr. Lenin Raghuvanshi <lenin@pvchr.asia> wrote:
Please support and donate for :Quality education for Muslim Children in Madarsa:

http://www.globalgiving.org/projects/quality-education-for-minority-children/

--
Lenin Raghuvanshi
Founder and CEO
People's Vigilance Committee on Human Rights (PVCHR)
An initiative of Jan Mitra Nyas ISO 9001:2008
SA 4/2 A Daulatpur, Varanasi - 221002 India
Mobile no.+91-9935599333
Like us on facebookhttp://www.facebook.com/pvchr

Nehru was essentially a Hindu Imperialist,without recoignising the fact we may not understand either the the progressive or the Ambedkarite movement,not even the socialists and combat communalism.


This article published in a blog by a Bangladeshi writer is very useful to understand the phenomenon of Global Hindutva and all about the Hindu imperialism as we know thanks to swami Dharma Tirtha only.

Since Shyikh Mahadi is not an Indian citizen,he has nothing toe do with blind Indian nationalism or Indian political equation.He deals the issue with merciless objectivity and traces the history of Hindu imperialism practiced by the ruling hegemony of free India and breaks the myth of democratic secular Nehru and exposes the prime protagonist of Hindu Imperialism.We always commit blunder while accusing Narendra Bhai Modi to Hijack Sardar Ballabh Bhai Patel and Jawahar Lal Nehru as if they were the most secular icons.Contrarily,Shyikh provides us a mirror to see our secular and democratic face.Nehru was essentially a Hindu Imperialist,without recoignising the fact we may not understand either the the progressive or the Ambedkarite movement,not even the socialists and  combat communalism.
I am sharing the article for a debate,specifically those who may read and understand Bengali as Amit Shah,the right hand of Modi,the divine representative has launched an onslaugh on Bengal ie the non aryan negroid demography consisting the rest of India out of Aryavart the epicentre of Brahaminical Hindu imperialism.
Palash Biswas

হায়দ্রাবাদ থেকে সিকিম হয়ে বাংলাদেশ……… নেহেরু ডকট্রিন ও আজকের বাস্তবতা

"ভারত অবশ্যম্ভাবীভাবে তার আধিপত্য বিস্তার করবে। ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ভারত হবে সব রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের কেন্দ্র। ছোট জাতিরাষ্ট্রগুলোর সর্বনাশ ঘটবে। তার সাংস্কৃতিকভাবে স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল হিসেবে থাকবে,কিন্তু রাজনৈতিকভাবে স্বাধীন থাকবে না।"

NEHRU

অখন্ড ভারতের স্বপ্নদ্রষ্টা পন্ডিত জওহরলাল নেহেরু

এটা ছিল ভারতের স্বাধীনতার অন্যতম স্তম্ভ পন্ডিত জওহরলাল নেহেরুর বহুল প্রচলিত 'ইন্ডিয়া ডকট্রিন', যা এখন নেহেরু ডকট্রিন নামেও পরিচিত। ১৯৪৭ সালে প্রকাশিত তার 'ডিসকভারি অফ ইন্ডিয়া' বইয়ে এর প্রথম আভাস পাওয়া যায়। মূলত 'অখন্ড ভারত' ধারণা থেকেই এর উদ্ভব, এবং একে একে কাশ্মীর, হায়দ্রাবাদ, সিকিম এবং নেপালের মাওবাদ, শ্রীলংকার তামিল টাইগার বিদ্রোহ এবং সর্বোপরি ১৯৭১ এর যুদ্ধ এবং তার পর থেকে বাংলাদেশে অযাচিত হস্তক্ষেপের মাধ্যমে ইন্ডিয়া ডকট্রিন তার স্বরূপ উন্মোচন করছে সবার সামনে। প্রাচীণ ভারতবর্ষের মহামতি সম্রাট চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের প্রধাণ অমাত্য কৌটিল্য,যিনি চানক্য নামেই সুপরিচিত, তার একটি শিক্ষা – "ক্ষমতা অর্জনের লোভ ও অন্য দেশ বিজয়ের আকাঙ্ক্ষা কখনও মন থেকে মুছে ফেল না। সব সীমান্তবর্তী রাজাকে শত্রু বলে মনে করবে।" হাজার বছর পর এসেও এই মূলনীতি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে ভারত।

হায়দ্রাবাদ, নিজাম ও আগ্রাসী ভারত

ভারতের দক্ষিনাংশে মুসলমান অধ্যুষিত এক রাজ্যের নাম হায়দ্রাবাদ। সম্রাট আওরঙ্গজেবের মৃত্যুর পর অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে ১৭২১ খ্রিস্টাব্দে মুঘল সুবাদার কামারুদ্দীন খান হায়দ্রাবাদের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং নিজাম-উল-মূলক উপাধি নিয়ে হায়দ্রাবাদ রাজ্য শাসন করতে থাকেন। মজার ব্যাপার হলো,পার্শ্ববর্তী মহীশূরের সুলতান হায়দার আলী এবং তার পুত্র টিপু সুলতান যখন ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা রক্ষার সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছিলেন,তখন হায়দ্রাবাদের তৎকালীন নিজাম নির্লজ্জভাবে ব্রিটিশের পক্ষাবলম্বন করেন।কিন্তু এই নতজানু নীতি তাদের বাঁচাতে পারেনি।

HAYDRABAD NIZAM

হায়দ্রাবাদের নিজাম উল মূলক

১৯৪৭ সালে ১৫ আগস্ট স্বাধীনতা পাবার পর থেকে নভেম্বর মাস পর্যন্ত ভারত হায়দ্রাবাদে নানা রকম অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির অপচেষ্টা করলেও সর্বশেষ নিজাম তা শক্ত হাতে দমন করেন। এরপর ১৯৪৮ সালের জুলাই মাসে জওহরলাল নেহেরু ঘোষণা করলেন,'যখন প্রয়োজন মনে করবো তখন হায়দ্রাবাদের বিরুদ্ধে সেনা অভিযান শুরু করা হবে।'এক পর্যায়ে ভারত বেশ কিছু পরিকল্পনা গ্রহণ করে,যার অংশ হিসেবে হায়দ্রাবাদের অভ্যন্তরে কংগ্রেস স্বেচ্ছাসেবকদের সক্রিয় করা হয়,হায়দ্রাবাদের রাজনীতিকে কলুষিত করা হয়। শিক্ষাঙ্গন,সাংস্কৃতিক জগৎ,বুদ্ধিজীবী ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে অনুগত লোক তৈরি করা হয়,সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরে অনুগত দালাল সৃষ্টি করা হয় এবং হিন্দু মৌলবাদীদের দিয়ে নানা রকম সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড উস্কে দেয়া হয়। কংগ্রেসের রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় হিন্দু মহাসভা,আরএসএস ও আর্যসমাজ এতে মুখ্য ভূমিকা পালন করে। ১৯৪৮ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর তেলেঙ্গনায় কম্যুনিস্ট বিদ্রোহ দমনের অজুহাতে 'অপারেশন পোলো' নামে ভারতীয় সৈন্যবাহিনী হায়দ্রাবাদে আক্রমণ চালায়। সর্বগ্রাসী এ আক্রমণ শুরুর আগেই স্বাধীন হায়দ্রাবাদের সেনাপ্রধান আল ইদরুসকে কিনে নিয়েছিল ভারত। আল ইদরুস দেশের অনেক গুরুত্বপূর্ণ সীমান্তগুলো অরক্ষিত রেখেছিল, সেনাবাহিনীকে রেখেছিল অপ্রস্তুত অবস্থায়। এরপর ভারত সেনাপ্রধানের সহায়তায় হায়দ্রাবাদে তার বিপুল সেনাশক্তি,পদাতিক বাহিনী ও বিমান বাহিনী সহকারে শুরু করলো সামরিক আক্রমণ। প্রথমে ট্যাংক এবং এরপর বিমান আক্রমণে বিপর্যস্ত মানুষের ওপর ভারতীয় সেনাবাহিনীর সাথে একাত্ব হয়ে আর্যসমাজ ও অন্যান্য হিন্দু মৌলবাদী সংগঠনগুলো হায়দ্রাবাদে প্রায় দুই লাখ মুসলিমদের উপর নির্বিচারে গণহত্যা চালায়। ভারতীয় সৈন্যবাহিনী মুসলিম নিরীহ নারী-পুরুষ,শিশুদের হত্যা করেছে,বিমান হামলায় শহর বন্দর গ্রাম গুঁড়িয়ে দিয়েছে এবং মসজিদ,মাদ্রাসা ধ্বংসস্তুপে পরিণত করেছে। তাদের এই ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর একটি মাত্র উদ্দেশ্যে তা হচ্ছে হায়দ্রাবাদের শেষ নিজামকে ক্ষমতাচ্যুত করা। অনেকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে গিয়েও ব্যর্থ হয়েছে। ১৮ সেপ্টেম্বর ভারতীয় বাহিনী রাজধানীর দিকে ধাবিত হয় এবং হায়দ্রাবাদ ভারতের দখলে পরিণত হয়। এরপর হায়দ্রাবাদ ভারতের পদানত রাজ্যে পরিণত হওয়ার পর একে অন্ধ্র,কর্ণাটক ও মহারাষ্ট্র এই তিন রাজ্যে বিভক্ত করা হয়।

INDIA

অখন্ড ভারত

এ বিষয়ে লোকসভার হিন্দু সদস্য পণ্ডিত সুন্দরলালের নেতৃত্বে গঠিত তদন্ত কমিশনের প্রতিবেদনে অন্য ঘটনা প্রকাশ পায়। এ প্রতিবেদনে প্রকাশ পায় অভিযানের সময় ভারতীয় বাহিনী নির্বিচার হত্যা,লুণ্ঠন,অগ্নিসংযোগ ও ব্যাপক ধর্ষণের মতো যুদ্ধাপরাধ করেছে। অভিযানকালে বেসামরিক নাগরিকদের তেমন মৃত্যু হয়নি বলে সরকারীভাবে দাবী করা হলেও তদন্ত প্রতিবেদনে প্রায় ৪০ হাজার মানুষকে হত্যা করা হয়েছিল বলে উল্লেখ করা হয়,যাদের অনেককেই লাইন ধরে দাঁড় করিয়ে গুলি করে মারে ভারতীয় সেনারা। সরকারি ওই তদন্ত প্রতিবেদন কোনোদিন প্রকাশ করা হয়নি। খুব অল্পসংখ্যক ভারতীয় নাগরিকই এ গণহত্যার কথা জানেন।

সিকিম, চোগিয়াল ও কৌশলী ভারত

সিকিম ভারতের উত্তরাংশে অবস্থিত তিব্বতের পাশের একটি রাজ্য। রাজ্যটির স্বাধীন রাজাদের বলা হত চোগিয়াল। ভারতে বৃটিশ শাসন শুরুর পুর্বে সিকিম তার পার্শ্ববর্তী নেপাল আর ভুটানের সাথে যুদ্ধ করে স্বাধীন অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখেছিল। বৃটিশরা আসার পর তাদের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়ে নেপালের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় সিকিম। এসময় রাজা ছিলেন নামগয়াল। কিন্তু বৃটিশরা তিব্বতে যাওয়ার জন্য এক সময় সিকিম দখল করে নেয় এবং ১৮৮৮ সালে রাজা নামগয়াল আলোচনার জন্য কলকাতা গেলে তাঁকে বন্দী করা হয়। পরবর্তী সময়ে ১৮৯২ সালে তাকে মুক্তি দেয়া হয় এবং সিকিমের স্বাধীনতাকে মেনে নেয়া হয়। এরপর তার পুত্র টুলকু নামগয়াল ক্ষমতায় বসে সিকিমের ব্যাপক উন্নতি সাধন করেন। এসময় বৃটিশের কাছে সিকিম তার স্বাধীনতার নিশ্চয়তা লাভ করে। পরবর্তী চোগিয়াল থাসী নামগয়ালের সময়ে বৃটিশরা ভারত ছেড়ে গেলে গণভোটে সিকিমের মানুষ ভারতের বিরুদ্ধে রায় দেয় এবং ভারতের পন্ডিত নেহরু সিকিমকে স্বাধীন রাজ্য হিসেবে মেনে নিতে বাধ্য হন। ১৯৬২ সালের ভারত – চীন যুদ্ধের পর কৌশলগত কারণে সিকিমের গুরুত্ব বেড়ে যায়। ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী সর্বশক্তি নিয়োগ করেন সিকিমকে দখল করার জন্য। তিনি কাজে লাগান সিকিমের প্রধানমন্ত্রী লেন্দুপ দর্জিকে।

LENDUP DORJE

লেন্দুপ দর্জি – সিকিম এর মীরজাফর

মূলত চীন সীমান্তে ৩টি স্বাধীন রাষ্ট্র (নেপাল, ভুটান ও সিকিম) নয়াদিল্লির জন্য অস্বস্তিকর ছিল। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ও ১৯৭৪ সালে ভারতের পারমাণবিক বোমার সফল বিস্ফোরণ ইন্দিরা গান্ধীর আত্মবিশ্বাস বহুগুণে বাড়িয়ে দেয়। কংগ্রেস নেত্রী নয়াদিল্লিতে তার ক্ষমতাকে সুসংহত করেন এবং এরপর সিকিমের ওপর তার নজর পড়ে। নয়াদিল্লি উদ্বিগ্ন ছিল সিকিমের স্বাধীন সত্তার বিকাশ নিয়ে। ভুটানের পথ ধরে সিকিম যদি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে জাতিসঙ্ঘের সদস্যপদ লাভ করে ফেলত,তাহলে তা হতো নয়াদিল্লির পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পথে বড় রকম বাধা। তাই দ্রুত কার্যোদ্ধারের জন্য তারা অগ্রসর হতে থাকে।

CHOGYAL GIVING UP

ভারতীয় কর্মকর্তার উপস্থিতিতে রাজতন্ত্রের বিলোপ সাধন করছেন সর্বশেষ চোগিয়াল

LENDUP TAING OATH

চোগিয়ালের কাছ থেকে ক্ষমতা বুঝে নিচ্ছেন প্রধাণমন্ত্রী লেন্দুপ দর্জি

১৯৭০ সাল থেকেই নেহেরু প্রভাবিত সিকিম ন্যাশনাল কংগ্রেসকে লেন্দুপ দর্জি ব্যবহার করে অরাজকতা সৃষ্টি করেন। রাজপ্রাসাদের সামনে দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়লে ইন্দিরা সরকার রাজার নিরাপত্তার কথা বলে ভারতীয় বাহিনী পাঠায়। কিন্তু তারা মূলত রাজাকে গৃহবন্দী করেন, বহির্বিশ্বের সাথে সমস্ত যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয় এবং বি এস দাশকে ভারত সরকার সিকিমের প্রধান প্রশাসক নিয়োগ করে। এই সময় এক মার্কিন পর্বতারোহী গোপনে সিকিম প্রবেশ করেন এবং সিকিমের স্বাধীনতা হরণের খবর বিশ্বের নিকট তুলে ধরেন। কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরী হয়ে যায়। সিকিম জাতিসংঘের সদস্যপদভুক্তিরও প্রস্তুতি নিচ্ছিল। এর মধ্যে ভারতের তাঁবেদার লেন্দুপ দর্জির নেতৃত্বাধীন সিকিম ন্যাশনাল কংগ্রেস (এসএনসি) ১৯৭৪ সালে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে পার্লামেন্টের ৩২ আসনের মধ্যে ৩১টি আসনে জয়লাভ করে। নির্বাচনে জিতে ২৭ মার্চ ১৯৭৫ প্রথম ক্যাবিনেট মিটিং এ প্রধানমন্ত্রী লেন্দুপ দর্জি রাজতন্ত্র বিলোপ ও জনমত যাচাইয়ে গণভোটের সিদ্ধান্ত নেন। ততদিনে সিকিমে ভারতীয় সেনাবাহিনী ঘাঁটি গেড়ে ফেলেছে। তারা বন্দুকের মুখে ভোটারদের 'হ্যাঁ'ভোট দিতে বাধ্য করে। পুরো ঘটনাই ছিল সাজানো। ৬ এপ্রিল ১৯৭৫ সালের সকালে সিকিমের রাজা যখন নাস্তা করতে ব্যস্ত সে সময় ভারতীয় সৈন্যরা রাজপ্রাসাদ আক্রমণ করে এবং রাজাকে বন্দী করে প্রাসাদ দখল করে নেয়। তারা একটি স্বাধীন রাষ্ট্রকে গ্রাস করে ভারতের প্রদেশে পরিণত করে। সিকিম সেনাবাহিনীকে সহায়তা ও প্রশিক্ষণ দিয়েছিল ভারতীয় সেনাবাহিনী। ভারতীয় সাংবাদিক সুধীর শর্মা 'পেইন অব লুজিং এ নেশন'(একটি জাতির হারিয়ে যাওয়ার বেদনা) নামে একটি প্রতিবেদনে জানান,ভারত তার স্বাধীনতার গোড়া থেকেই সিকিম দখলের পরিকল্পনা করেছিল। ভারতের প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু অনেকের সাথে কথোপকথনে তার ইঙ্গিতও দিয়েছিলেন। ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা 'র'-এর সাবেক পরিচালক অশোক রায়না তার বই 'ইনসাইড স্টোরী অব ইন্ডিয়াস সিক্রেট সার্ভিস'-এ সিকিম সম্পর্কে লিখেন, ভারত সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ১৯৭১ সালেই সিকিম দখল করে নেয়া হবে। সে লক্ষ্যে সিকিমে প্রয়োজনীয় অবস্থা সৃষ্টির জন্য আন্দোলন, হত্যা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি করা হচ্ছিল। তারা ছোট ছোট ইস্যুকে বড় করার চেষ্টা করে এবং সফল হয়। তার মধ্যে হিন্দু – নেপালী ইস্যু অন্যতম। 'র' দুই বছর সময় নেয় সিকিমে একটি উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টির জন্য। এ ক্ষেত্রে নেপালী বংশোদ্ভূত হিন্দু ধর্মাবলম্বী সিকিমি নাগরিকদের ক্ষোভকে ব্যবহার করা হয়। তাদের দীর্ঘ দিনের অভিযোগ ছিল, সিকিমের বৌদ্ধ রাজা স্থানীয় নেপালী হিন্দু প্রজাদের সাথে বৈষম্যমূলক আচরণ করছেন। সাংবাদিক সুধীর শর্মা লিখেন,লেন্দুপ দর্জি নিজেই তাকে বলেছেন,'ভারতের ইনটেলিজেন্স ব্যুরোর লোকেরা বছরে দু'তিনবার তার সাথে দেখা করে পরামর্শ দিত কিভাবে আন্দোলন পরিচালনা করা যাবে। তাদের একজন এজেন্ট তেজপাল সেন ব্যক্তিগতভাবে তাকে অর্থ দিয়ে যেতো এ আন্দোলন পরিচালনার জন্য। এ অর্থ দিয়ে রাজনৈতিক সন্ত্রাস পরিচালিত হতো।'শর্মা আরো লিখেছেন,এই 'সিকিম মিশনের'প্রধান চালিকাশক্তি ছিল ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা,যা সর্বত্র 'র'নামে পরিচিত। সিকিমের চোগিয়ালের তৎকালীন এডিসি ক্যাপ্টেন সোনাম ইয়াংজু লিখেছেন,ভারতীয় সামরিক বাহিনীর সদস্যরা বেসামরিক পোশাকে রাজার বিরুদ্ধে গ্যাংটকের রাস্তায় মিছিল,আন্দোলন ও সন্ত্রাস করত। নেহেরুর পরামর্শ,মদদ ও উৎসাহে সিকিম ন্যাশনাল কংগ্রেস গঠন করেছিলেন লেন্দুপ দর্জি। শ্লোগান তুলেছিলেন, 'গণতন্ত্রের সংগ্রাম চলছে,চলবে'। লেন্দুপ দর্জির গণতন্ত্রের শ্লোগান শুনে সিকিমের সাধারণ জনগণ ভাবতেই পারেনি,এই শ্লোগানের পিছনে প্রতিবেশী দেশ একটি জাতির স্বাধীনতা হরণ করতে আসছে। সিকিমের জনগণকে দ্বিধাবিভক্ত করে ভারত তার আগ্রাসন সফল করতে এবং এক পক্ষকে ক্ষমতায় এনে তাদের দ্বারা দেশ বিক্রির প্রস্তাব তুলে ভারতের অন্তর্ভুক্ত করতে পেরেছিল।

LENDUP 2

লেন্দুপ দর্জি ও তার বিদেশীনি স্ত্রী

ভারতীয় আধিপত্যবাদের সেবাদাস লেন্দুপ দর্জিকে ২০০২ সালে ভারত 'পদ্মবিভূষণ' খেতাবে ভূষিত করে। সিকিমের রাজ্য সরকার ২০০৪ সালে তাকে 'সিকিমরত্ন' উপাধি দেয়। তবে মাতৃভূমির স্বাধীনতা ভারতের হাতে তুলে দেয়ার জন্য তিনি এক অভিশপ্ত জীবন বয়ে বেড়িয়েছেন। সিকিমে তার ঠাঁই হয়নি। রাজনীতি থেকে তাকে বিদায় করা হয়। পশ্চিমবঙ্গের নিজ শহর কালিম্পং এ একাকী,নিঃসঙ্গ,নিন্দিত ও ভীতসন্ত্রস্ত্র এক জীবনযাপন শেষে ২০০৭ সালের ৩০ জুলাই লেন্দুপ দর্জি মারা যান। তার বয়স হয়েছিলো ১০৩ বছর।

বাংলাদেশ, আওয়ামী লীগ এবং সর্বগ্রাসী ভারত

বড় দেশ হিসেবে ভারতের অন্যতম কৌশল হলো, ছোট দেশের কবি,শিল্পী,সাহিত্যিক,ব্যবসায়ী,কূটনীতিক পর্যায়ের প্রভাব সৃষ্টিকারী ব্যক্তিবর্গের মগজগুলো কিনে নেয়া। বিভিন্ন আঙ্গিকে এবং মাত্রায় এর প্রতিফলন আমরা দেখতে পাচ্ছি খুব সহজেই। আমাদের দেশের মধ্য দিয়ে অবমাননাকর এবং ব্যবসায়িকভাবে অত্যন্ত লোকসান দিয়ে করিডোর সুবিধা দেওয়া হয়েছে দেশটিকে। দেশের শিল্প এবং বাণিজ্যের ক্ষেত্রে একচেটিয়া আধিপত্য (পণ্য আমদানী ও রফতানী উভয়ক্ষেত্রেই) এর পাশাপাশি সীমান্ত চৌকির সংখ্যা বৃদ্ধি, কাটাতারের বিদ্যুতায়িত বেড়া এবং ক্রমবৃদ্ধিমান হত্যাকান্ড বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক মানুষকে ক্রমশই সন্দিহান ও ভীত করে তুলছে। বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্ত সীমান্ত আউট পোস্টগুলোর (বিওপি) একটি থেকে আরেকটির দূরত্ব ১৫ কিলোমিটার থেকে হ্রাস করে ৪/৫ কিলোমিটারে নিয়ে আসা হচ্ছে এবং এগুলোতে বিএসএফ-এর শক্তি দ্বিগুণ করা হচ্ছে। এই সীমান্তে থারমাল নাইটভিশন ডিভাইস,টেলিস্কোপিক বন্দুকসহ উচ্চমানের হাতিয়ার মোতায়েন রেখেছে। যদিও ১৯৭৪ সালের ভারত-বাংলাদেশ চুক্তি অনুযায়ী সীমান্তের ১৫০ গজের মধ্যে কোন প্রতিরক্ষা কাঠামো নির্মাণ করা নিষিদ্ধ,তবুও ভারত তা করেই চলেছে। টিপাইমুখসহ উজানের নদীগুলোর পানি নিয়ে প্রভুত্ব সেই স্বাধীনতার অর থেকেই চলছে। এর পাশাপাশি পাঠ্যপুস্তক ছাপানো থেকে শুরু করে যাবতীয় কাজের দায়িত্ব (সর্বশেষঃ আইটি খাতের উপদেষ্টা হিসেবে ভারতীয় নাগরিক বিক্রম দাশের নিয়োগ) ভারতীয় নাগরিকদের হাত ন্যস্ত করা হচ্ছে। গার্মেন্টস শিল্প ষড়যন্ত্রমূলক নাশকতা হোক আর যে ভাবেই হোক, এক এক ভারতীয় নাগরিকদের হাতে চলে যাচ্ছে বড় বড় ফ্যাক্টরীর মালিকানা।

FELANI

সীমান্তে ঝুলছে না ফেলানি; ঝুলছে বাংলাদেশ

এর পাশাপাশি সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের কথা বলাই বাহুল্য। এ কথা আজ সবাই জানেন যে, বাংলাদেশের কোন টিভি চ্যানেলকে ভারতে প্রচারিত হতে দেওয়া হয় না, অথচ আমাদের বিনোদন জগতের প্রায় সকল চ্যানেলগুলোই ভারত নিয়ন্ত্রিত; পাশাপাশি সাম্প্রতিক সময়ের চলচ্চিত্র আমদানীর নামে আমাদের দেশের দর্শকের এক বিশাল বাজারকে তুলে দেওয়া হয়েছে ভারতের হাতে, যা ধীরে ধীরে দেশীয় চলচ্চিত্র শিল্পকে মৃত্যুর দুয়ারে টেনে নিয়ে যাবে।

RAW

ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা 'র' – Research & Analytical Wing

সর্বশেষ, রাজনৈতিক ভাবেও আমরা দেখেছি বাংলাদেশের সম্পূর্ণ অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা সিং এর অযাচিত হস্তক্ষেপ, যা কোন ধরণের কূটনৈতিক শিষ্টাচারের ধারে কাছেও আসে না। (প্রসঙ্গত উল্ল্যেখ করা যেতে পারে, সুজাতা সিং এর বাবা টিভি রাজ্যেশ্বর ছিলেন সত্তরের দশকে ভারতের গোয়েন্দা বিভাগের প্রধাণ, এবং সিকিমকে ভারতের অঙ্গরাজ্যে পরিণত করবার প্রধাণতম আর্কিটেক্ট; এর পুরস্কার স্বরূপ সিকিম রাজ্যের প্রথম গভর্নর হিসেবে তাকে নিয়োগ দেওয়া হয়। তার কন্যা যদি বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও এরকম কোন মিশন নিয়ে এগুতে থাকেন তাতে খুব একটা আশ্চর্য হবার কিছ থাকবে না।) এর পাশাপাশি আমরা আরও দেখেছি বহির্বিশ্বের প্রতি ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশীদের উদাত্ত আহবান, 'ভারতের চোখ দিয়েই বাংলাদেশকে দেখতে হবে'। এ সব কিছুই সম্ভব হচ্ছে বাংলাদেশের বর্তমান শাসকগোষ্ঠী আওয়ামী লীগের নতজানু ভারতমুখী নীতির কারণে। দেশের সামরিক, গোয়েন্দা এবং নিরাপত্তা রক্ষার মত স্পর্শকাতর দফতরগুলোতে ভারতীয় হস্তক্ষেপ এবং সরাসরি অংশগ্রহণ এখন ওপেন সিক্রেটে পরিণত হয়েছে। অনেকে বলেন, এই আওয়ামী শাসনামলে পরিচালিত ঘৃণ্য কিছু গনহত্যায় (বিডিআর বিদ্রোহ, ৫ই মে শাপলা চত্বর হত্যাকান্ড) সশস্ত্র ভারতীয় সৈনিকের অংশগ্রহণের মত কথাও। বাংলাদেশকে যদি আক্রমণাত্মক নেহরু ডকট্রিনের বিরুদ্ধে টিকে থাকতে হয় তবে বাংলাদেশের প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাউথ এশিয়ান রিসার্চ ইনস্টিটিউট থাকতে হবে। যেখানে পড়ানো হবে ভারতীয় সংস্কৃতি, ধর্ম ও রাজনীতি। বাংলাদেশের গোয়েন্দা কাজে নিয়োজিত সংস্থাগুলোকে উন্নত করতে হবে এবং 'র' সদস্যদের কর্মতৎপরতার প্রতি সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। তাদের স্বরূপ জনগণের সামনে উন্মোচন করতে হবে। ১৯৪৭ সালে দেশবিভাগকে সমর্থন করে পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরু আস্থার সঙ্গে সহকর্মীদের বলেছিলেন,পশ্চিম পাকিস্তান স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে টিকলেও টিকতে পারে, কিন্তু পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) টেকার কোনো সম্ভাবনা নেই। নেহেরু ধারণা করেছিলেন,পশ্চিম পাকিস্তানের সঙ্গে ভৌগোলিক বিচ্ছিন্নতা এবং দুই প্রদেশের জনগণের সাংস্কৃতিক ভিন্নতার কারণে এক সময়ের পূর্ববঙ্গ বাংলা ভাষাভাষী পশ্চিমবঙ্গের মাঝে মিলিত হয়ে বৃহৎ ভারতে লীন হয়ে যাবে।

সব মিলিয়ে, এই একবিংশ শতাব্দীতে এসে হায়দ্রাবাদ বা সিকিমের মত না হলেও, বাংলাদেশ অচিরেই নেপাল বা ভুটানের মত ভারতের একটি করদ রাজ্যে পরিণত হতে যাচ্ছে…………

যদি না, বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক মানুষ আরও একবার সচেতন হয়ে দেশের স্বাধীনতা -সার্বভৌমত্ব রক্ষায় এগিয়ে আসে।

http://skmahdi.wordpress.com/2014/01/01/%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6-%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%AE-%E0%A6%B9%E0%A7%9F/

__._,_.___