Follow palashbiswaskl on Twitter

PalahBiswas On Unique Identity No1.mpg

Unique Identity Number2

Please send the LINK to your Addresslist and send me every update, event, development,documents and FEEDBACK . just mail to palashbiswaskl@gmail.com

Website templates

Zia clarifies his timing of declaration of independence

What Mujib Said

Jyoti Basu is dead

Dr.BR Ambedkar

Memories of Another day

Memories of Another day
While my Parents Pulin babu and Basanti Devi were living

Tuesday, September 1, 2015

সংখ্যালঘু পরিচয়ে তারা ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল করে, কিন্তু সুযোগ পেলেই খুলে যায় মুখোশ, বের হয় হিংস্র দাত। খুঁটির জোরে ছাগলের গায়ের জোর ভালোই বেড়েছে।


অমিত কুমার দাস এবং রাজীব বাড়ৈ

নয়ন চ্যাটার্জি

গ্রেপ্তার অমিত কুমার দাস (বাঁয়ে) ও রাজীব বাড়ৈ
বান্ধবীকে নিয়ে গল্প করতে করতে হাটছিলো আনসার আলী লিমন (২৮)। ঠিক সেই মুহুর্তে দুইজনকে ঘিরে ধরলো ৫ যুবক । কিছু বুঝে ওঠার আগেই একদিকে লিমন, আর অন্যদিকে অন্ধকারে বান্ধবিকে নিয়ে গেলো তারা। মুহুর্তেই তাদের সঙ্গে যোগ দিলো আরো ১০ থেকে ১৫ জন। যেন সব কিছু নিখুত প্লান করা ! এরপর চাপাতি ঠেকিয়ে কেড়ে কেড়ে নেওয়া হলো সাধের স্মার্ট ফোন আর মানিব্যাগ। এরপর শুরু হলো লাগাতার চড়-থাপ্পর আর কিল-ঘুষি। এরপর চাপাতি গলায় ধরে বলা হলো- এটিএম কার্ডের পিন নম্বর দিতে।
লিমন জানে, তাতে আছে অনেকগুলো জমানো টাকা। স্বভাবতই দিতে ইততস্থ করছিলো সে। ঠিক সেই সময় একজনের চিৎকার করে বলে উঠলো- "কার্ডের পিন দিবি না, তাইলে মাইয়াডারে সবাই মিলে ধর্ষণ করুম।"
বাধ্য হয়েই পিন কার্ড দিয়ে দিলো লিমন। ওরা মুহুর্তেই ৫০ হাজার টাকা তুলে নিলো টিএসসির বুথ থেকে। টাকা তোলার বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে ছেড়ে দেওয়া হলো বান্ধবীকে। ততক্ষণে অন্ধকারে মেয়েটির সঙ্গে যা ঘটেছে তাতে সারা জীবন এক আতঙ্ক সে বয়ে বেড়াবে নিশ্চিত।
প্রায় দুই সপ্তাহ খোজা-খুঁজির পর খোজ মিললো অপরাধীদের। ডিবি ও পুলিশের তথ্য এবং এটিএম বুথের সিসিটিভি ফুটেজের ভিত্তিতে লিমন ও তার বন্ধুরা অসীম চেষ্টায় অপরাধীদের সনাক্ত করতে সক্ষম হয়। লিমন আগেই বিশেষ সূত্রে জেনেছিলো, অপরাধীরা জগন্নাথ হলে থাকে। ঐ দিন ঘটনার মূল নেতৃত্ব দিয়েছিলো জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র অমিত কুমার দাস। আর তাকে সহযোগীতায় ছিলো ঢাবি ছাত্র রাজীব বাড়ৈ। ঘটনাক্রমে ধরা পরলো ঘটনার মূল হোতা অমিত ও রাজীব। থানায় এনে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে অমিত সব স্বীকার করলো। বললো, কমপক্ষে ১৬ জনের একটি দল তার সঙ্গে রয়েছে, যারা এই কাজ করে। এদের মধ্যে পুলিশকে সে ১২ জনের একটি তালিকা দিয়েছে । ঐ রাতে ছিনতাই করা ৫০ হাজার টাকা ভাগাভাগিতে সেও ৪ হাজার টাকা করে পেয়েছে।

সংখ্যালঘু পরিচয়ে তারা ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল করে, কিন্তু সুযোগ পেলেই খুলে যায় মুখোশ, বের হয় হিংস্র দাত। খুঁটির জোরে ছাগলের গায়ের জোর ভালোই বেড়েছে।

__._,_.___
--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

No comments: