Follow palashbiswaskl on Twitter

PalahBiswas On Unique Identity No1.mpg

Unique Identity Number2

Please send the LINK to your Addresslist and send me every update, event, development,documents and FEEDBACK . just mail to palashbiswaskl@gmail.com

Website templates

Zia clarifies his timing of declaration of independence

What Mujib Said

Jyoti Basu is dead

Dr.BR Ambedkar

Memories of Another day

Memories of Another day
While my Parents Pulin babu and Basanti Devi were living

Monday, August 5, 2013

অনেক গ্রাম পঞ্চায়েতেই কাজ করছে না জিপিএমএস

অনেক গ্রাম পঞ্চায়েতেই কাজ করছে না জিপিএমএস

অনেক গ্রাম পঞ্চায়েতেই কাজ করছে না জিপিএমএস
এই সময়: ই-গভর্ন্যান্স কর্মসূচি অনুযায়ী গ্রাম পঞ্চায়েত ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (জিপিএমএস) চালু করা হলেও, হাজারখানেক গ্রাম পঞ্চায়েতে তা যথাযথ ভাবে কাজ করছে না৷ ত্রিস্তর পঞ্চায়েতের সবচেয়ে নিচুস্তরে আয়-ব্যয়ের হিসেব রাখা-সহ নাগরিকদের জন্য আরও কয়েক ধরনের পরিষেবা দেওয়ার জন্যই এই ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে৷ কিন্ত্ত তা ঠিক মতো কাজ না-করায় ওই সব পঞ্চায়েতে এর সুফল মিলছে না৷

রাজ্যের মোট ৩ হাজার ৩৪৯টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে ৩ হাজার ২৩৭টি গ্রাম পঞ্চায়েতে এখন পর্যন্ত জিপিএমএস চালু হয়েছে৷ একমাত্র দার্জিলিঙের জিটিএ এলাকার ১১২টি গ্রাম পঞ্চায়েতে তা চালু করা হয়নি৷ পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দপ্তরের সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, তার মধ্যে ৯০৭টি গ্রাম পঞ্চায়েতে তা ঠিকমতো কাজ করছে না৷ ফলে গ্রাম পঞ্চায়েত স্তরের আয়-ব্যয়ের হিসেব সময়মতো পাওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দিচ্ছে৷ কিন্ত্ত কেন ওই পঞ্চায়েতগুলিতে ঠিক মতো কাজ করছে না জিপিএমএস? দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, হয় গ্রাম পঞ্চায়েতগুলির দিক থেকে ঘাটতি রয়েছে, না-হয় দপ্তরের তরফে জেলা ও মহকুমা স্তরে যাঁরা এ কাজের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত তাঁদের তরফেও গ্রাম পঞ্চায়েতগুলির সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার ক্ষেত্রে সমস্যা থাকছে৷

ই-গর্ভন্যান্স কর্মসূচির আওতায় ৩ হাজার ২৩৭টি গ্রাম পঞ্চায়েতকে এই কর্মসূচির আওতায় আনা হলেও, তার মধ্যে মাত্র ৫০০ থেকে ৬০০টি গ্রাম পঞ্চায়েতে ইন্টারনেট পরিষেবা রয়েছে৷ ব্রডব্যান্ড, লিজ লাইন বা ডাটা কার্ডের মতো ব্যবস্থার কোনও একটি ব্যবহার করে সেই পঞ্চায়েতগুলিতে ইন্টারনেট সংযোগের ব্যবস্থা করা হয়৷ বাকি গ্রাম পঞ্চায়েতগুলিকে এই জিপিএমএস-এর আওতায় আনা হলেও, তাদের হিসেব বা অন্যান্য তথ্য আপলোড করার জন্য যেতে হয় ব্লক অফিসে৷ অথবা ডেকে পাঠাতে হয় দপ্তরের কর্মীদের৷ যে কারণে সমস্যাটি রয়ে যাচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে৷

ব্লক অফিসে গিয়ে এই তথ্য আপলোড করার ব্যবস্থায় হিসেবগুলি অডিট করার ক্ষেত্রে অসুবিধা হচ্ছে৷ কারণ, এ রাজ্যে গ্রাম পঞ্চায়েত স্তর পর্যন্ত অডিট করে সিএজি৷ এই সংক্রান্ত তথ্যও তারা সংগ্রহ করে এই জিপিএমএস মারফত্‍ই৷ বিশ্ব ব্যাঙ্কের আইএসজিপি কর্মসূচিতেও রাজ্যের যে এক হাজারটি গ্রাম পঞ্চায়েতকে বেছে নেওয়া হয়েছে, তারও প্রধান শর্ত গ্রাম পঞ্চায়েতের হিসেব রক্ষায় জিপিএমএসের ঠিকমতো ব্যবহার হতে হবে৷ তবে, গ্রাম পঞ্চায়েতের নিজস্ব পরিকাঠামো না-থাকায় এই ব্যবস্থাকে ব্যবহার করে জন্ম-মৃত্যুর সার্টিফিকেট, জমি বা বাড়ির কর নির্ধারণ, ট্রেড লাইসেন্স-সহ অন্যান্য যে নাগরিক পরিষেবা দেওয়ার কথা ছিল, তা করা সম্ভবপর হচ্ছে না এখনও৷

তবে দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রায় এক হাজার গ্রাম পঞ্চায়েতে তা ঠিকঠাক কাজ না করলেও, ২ হাজার ২১৯টি গ্রাম পঞ্চায়েতে তা যথেষ্ট ভালো ভাবে কাজ করছে৷ কিন্ত্ত যে গ্রাম পঞ্চায়েতগুলিতে তা যথার্থ ভাবে কাজ করছে না, তাদের ক্ষেত্রে কী ব্যবস্থা নিতে পারে দপ্তর? দপ্তর সূত্রের খবর, প্রতি দু'মাস অন্তর তার পর্যালোচনা হয়৷ সেখানে দপ্তরের তরফে জেলা ও মহকুমা স্তরে ওই গ্রাম পঞ্চায়েতগুলির দায়িত্বে যাঁরা রয়েছেন, তাঁদের কাছে জবাব চাওয়া হয়, কেন হচ্ছে এমনটা৷

No comments: